ওয়েব ডেস্ক: একটি পর্ন ভিডিও। আর সেই ভিডিওকে কেন্দ্র করে কার্যত এক ঘরে একটা পরিবার। এমন অভিযোগ, বারুইপুরের অদূরে একটি গ্রামে। দিনমজুর ওই পরিবারের দাবি, ভিডিওটি ভুয়ো। প্রতিবেশী দুই যুবকের নামে পুলিসে অভিযোগ দায়ের করেন ওই মহিলা। গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত। অন্য যুবক পালিয়ে গিয়েছে। মোবাইলে মোবাইলে ছড়িয়ে গিয়েছে 'ভুয়ো' পর্ন ভিডিও।গ্রামে এক ঘরে দিনমজুর পরিবার।পুলিস থেকে মানবাধিকার কমিশন, অভিযোগ দায়ের।সেবাকর ভুঁইঞা এবং রাজু দলুই। গ্রামেরই দুই যুবক। প্রায়শই তারা আসত এই দিনমজুর পরিবারের বাড়িতে। অভিযোগ, একদিন দিনমজুরের স্ত্রীকে কূপ্রস্তাব দিয়ে বসে সেবাকর। প্রস্তাবে রাজি হননি মহিলা। এরপরই গ্রামবাসীদের সামনে আসে একটি পর্ন ভিডিও। দেখা যায় মহিলাকে নগ্ন অবস্থায়। দিনমজুরের স্ত্রী পর্ন ভিডিওয়! কীভাবে এমনটা হল? মহিলার দাবি, বিনামূল্যে গ্যাসের কানেকশন করিয়ে দেওয়ার নামে ছবি সংগ্রহ করছিল অভিযুক্তরা। মহিলার দাবি, সে সময় তিনিও একটি ছবি দেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন প্রসবের সময় ছিঁড়ল শিশুর মাথা, পরিবারকে না জানিয়ে ব্যাগে ভরে দেওয়া হল সেই দেহাংশ


আর এরপরই কার্যত এক ঘরে মহিলা। রাস্তায় বেরোলেই কটূক্তি। মহিলা এবং তাঁর পরিবারের সদস্যরা গ্রামের মানুষকে বারবার বোঝানোর চেষ্টা করেন এটা আসলে ভুয়ো। অভিযোগ, তবুও কেউ মানেননি। কেউ বোঝেননি। সকলেই কলঙ্ক দিয়েছেন দুই সন্তানের মা ওই মহিলাকে। শেষে সন্তানদের নিয়ে এক কোণায় থাকতে থাকতে আর পেরে ওঠেননি তিনি। দ্বারস্থ হন পুলিস ও মানবাধিকার কমিশনের। শনিবার পুলিস গ্রেফতার করে মূল অভিযুক্ত সেবাকর ভুঁইঞাকে। খুশি মহিলার পরিবার। তবে তাঁরা আশঙ্কিত। এরপরও কি কলঙ্কের বোঝাটা বয়ে নিয়ে যেতে হবে?


আরও পড়ুন  ছেলের জন্মদিনে দায়িত্বশীল নাগরিকের পরিচয় দিলেন উত্তর দিনাজপুরের স্কুল শিক্ষক