নিজস্ব প্রতিবেদন:  চিতাবাঘ মেরে কেটে কষিয়ে মাংস রান্না করা হয়েছিল। তারপর হালকা শীতে চলছিল জমিয়ে বনভোজন। কিন্তু এখানেই শেষ নয়, মরা চিতাবাঘের চামড়া কেটে ১০ লক্ষ টাকায় বিক্রি করা পরিকল্পনা ছিল চোরাশিকারিদের।  তারজন্য হোয়াটসঅ্যাপে গ্রুপ বানানো হয়। আর সেই গ্রুপেই যোগ দিয়ে ফাঁদ পাতেন বন দফতরের আধিকারিক। অবশেষে জালে চোরাশিকারিরা।  ডুয়ার্সের ওদলাবাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে ৫ চোরাশিকারিকে।  ধৃতরা প্রত্যেকেই ডুয়ার্সের বাসিন্দা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: বেসরকারি হোটেলেই শাহ-র হেলিপ্যাড, জটিলতা শেষে প্রেস বিবৃতি রাজ্য বিজেপির


রবিবার গোরুমারা জাতীয় উদ্যান সংলগ্ন এলাকা থেকে এই চিতার চামড়া উদ্ধার হয়।  জলপাইগুড়ি বৈকুণ্ঠপুর বনবিভাগের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স-এর  রেঞ্জার সঞ্জয় দত্তের নেতৃত্বে অভিযান চলে।  এরপর হোয়াটসঅ্যাপে একটি গ্রুপ তৈরি করে ফাঁদ পাতেন।  সেই ফাঁদে পা দেন চোরাশিকারিরা।   চামড়া বিক্রি করার দিন ঠিক হয়। নির্দিষ্ট দিনে  মোটর বাইকে চেপে চিতাবাঘের চামড়া বিক্রি করতে আসে চোরাশিকারিরা।


আরও পড়ুন: শাহ-র হেলিপ্যাডে কোনও বিভ্রান্তি নেই, সব অনুমতি দিয়েছে রাজ্য: মমতা


এরপরই ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়।  তার আগেই চিতার মাংস রেঁধে খেয়ে নেন অভিযুক্তরা।  রেঞ্জার জানিয়েছেন,  ১০ ফুট দৈর্ঘ্যের চামড়াটি আনুমানিক ১০ লক্ষ টাকায় বিক্রি করার পরিকল্পনা ছিল চোরাশিকারিদের। সূত্রের খবর ৪-৫ দিন আগেই মারা হয়েছিল চিতাবাঘটিকে।