নিজস্ব প্রতিবেদন: হালিসহরে বিজেপির বুথ সভাপতি খুনয়ের ঘটনায় এখনও থমথমে বারেন্দ্র গোলি এলাকা। জানা গিয়েছে, দুষ্কৃতীরা বাঁশের মাথায় পেরেক লাগিয়ে এনেছিল, সঙ্গে ছিল হকি স্টিক ও লোহার রড। প্রায় ৬ টি বাইকে করে এসেছিল ১০ থেকে ১২ জন। ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয়েছে বিরাট পুলিসবাহিনী। ঘটনার তদন্তে নেমে ৪ জনকে আটক করেছে বীজপুর থানার পুলিস।   


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দলের গৃহসম্পর্ক অভিযান চলাকালীন TMC-র হামলা চালায় বলে অভিযোগ। গোষ্ঠীদ্বন্দ্বেই খুন, পাল্টা দাবি রাজ্যের শাসক দলের।  গেরুয়া শিবির সূত্রে দাবি, বিজেপির বুথ সভাপতি সৈকত ভাওয়াল আরও কয়েকজনের সঙ্গে বারেন্দ্র গলিতে গৃহসম্পর্ক অভিযানে বেরিয়েছিলেন। অভিযোগ, তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা আচমকাই হামলা চালায়। প্রথমে মারধর করা হয় বিজেপির বুথ সভাপতিকে। তারপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয় বলে অভিযোগ। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে কল্যাণীর জেএনএম হাসপাতালে নিয়ে গেলে বুথ সভাপতিকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।


প্রসঙ্গত, 'যেদিন জেপি নাড্ডার উপর হামলা হয়, সেদিনই বোঝা গিয়েছিল বাংলার পরিস্থিতি কোনদিকে যাচ্ছে। হিংসা, ভয় ছাড়া তৃণমূল টিকে থাকতে পারবে না। ভুল পথে ক্ষমতা ধরে রাখার চেষ্টা করছে। বাংলার মানুষ বেশিদিন এসব বরদাস্ত করবে না।' হালিসহরে বিজেপি নেতাকে খুনের ঘটনায় প্রতিক্রিয়া দিলেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর আশঙ্কা, 'ভোট যত এগিয়ে আসবে, বাংলায় হিংসাও তত বাড়বে।' 'ঘটনার বদলা হবে', তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপি নেতা শুভ্রাংশু রায়। 'পশ্চিমবঙ্গে গণতন্ত্র মৃত', টুইট মুকুল রায়ের।