ওয়েব ডেস্ক: বিয়ে হয়েছিল মাত্র আড়াই বছর। বেনরসী, চন্দনে অনেক স্বপ্ন নিয়ে শ্বশুরবাড়িতে পা রেখেছিল প্রীতিলতা। তার প্রীতি নিয়ে আদৌ আবেগ ছিল না স্বামী পলাশের। পণ ছাড়া আর কিছুই বোঝেনি পলাশ আর তার বাবা-মা। রোজ মারধর। রোজ অত্যাচার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ফের পণের বলি গৃহবধূ। টাকা না পেয়ে জীবন্ত পুড়িয়ে মারার অভিযোগ শ্বশুর-শাশুড়ির বিরুদ্ধে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার সোনারপুরের ঘটনা। শুরু থেকেই নির্যাতনে জর্জরিত ছিল প্রীতিলতা। ইদানীং ২৫ হাজারের মোবাইল কেনার সখ হয়েছিল পলাশের। সেজন্যই ফের মারধর। এবার একেবারে গায়ে আগুন দিয়ে শেষ করে দিয়েছে মেয়েটাকে। অভিযোগ পরিবারের। ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছে প্রীতিলতার স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি।


টাকা চাইতে গিয়ে পাওনাদারকে ধারাল অস্ত্রের কোপ ধাবা মালিকের


আবার একই ঘটনা শিলিগুড়িতেও। শিলিগুড়ির বিধাননগরে নিজের বাড়িতে গৃহবধূর গলাকাটা রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার। মৃতার নাম লক্ষ্মী টুডু। প্রতিবেশী এক মহিলা অনেক ডাকাডাকিতেও সাড়া পাননি। তখনই আশপাশের সবাইকে ডাকাডাকি করেন। দেখা যায় রক্তের মাঝে পড়ে লক্ষ্মীর প্রাণহীন গলাকাটা দেহ। দেহের পাশ থেকে একটি কুড়ুল উদ্ধার হয়েছে। পলাতক লক্ষ্মীর স্বামী। দাম্পত্য কলহের জেরে এঘটনা ঘটে থাকতে পারে,  সন্দেহ পুলিসের।