নিজস্ব প্রতিবদন: সময় যত কাটছে জয়নগরকাণ্ডে ততই স্পষ্ট হচ্ছে তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দের তত্ত্ব। প্রাথমিক তদন্তে সিআইডির গোয়েন্দাদের অনুমান, পুরনো খুনের বদলা নিতেই শুক্রবার রাতের শ্যুটআউট। তবে টার্গেট ছিলেন না বিধায়ক বিশ্বনাথ দাস। বরং সরফুদ্দিনকে খুন করতেই এই হামলা চালিয়েছিল দুষ্কৃতীরা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সূত্রের খবর, শুক্রবার রাতের হামলায় নিহত সরফুদ্দিন কুখ্যাত দুষ্কৃতী হিসাবে পরিচিত। তার বিরুদ্ধে খুনের মামলা রয়েছে। বিধায়ক বিশ্বনাথ দাসের ঘনিষ্ঠ ছিলেন তিনি। বাবুয়া নামে অপর এক স্থানীয় দুষ্কৃতীর দলের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে বিবাদ চলছিল সরফুদ্দিনের। স্থানীয় তৃণমূল নেতা গৌর সরকারের অনুগামী এই বাবুয়া। 



প্রাথমিক তদন্তে অনুমান তৃণমূল আশ্রিত ২ দল দুষ্কৃতীর মধ্যে বিবাদের জেরেই মর্মান্তিক পরিণতি হয়েছে ৩ জনের। সরফুদ্দিনকে খুনের লক্ষেই শুক্রবার রাতে পেট্রোল পাম্পে জমা হয়েছিল দুষ্কৃতীরা। সঙ্গে প্রাণ গেল আর ২ নিরপরাধের। 


জয়নগরকাণ্ডের তদন্তভার CID-কে, CCTV ফুটেজ দেখে গ্রেফতার ৪ সন্দেহভাজন


শুক্রবার রাতে জয়নগর পেট্রোল পাম্পে ভয়াবহ হামলা চালায় একদল দুষ্কৃতী। স্থানীয় বিধায়ক বিশ্বনাথ দাসের গাড়ি পেট্রোল পাম্পে পৌঁছলে তাকে লক্ষ করে মুহুর্মুহু গুলি চালায় দুষ্কৃতীরা। মৃত্যু নিশ্চিত করতে ছোড়া হয় বোমা। ঘটনায় মৃত্যু হয় সেলিম খান (৩৫), সরফুদ্দিন খান (৩০) ও আমিন আলি সর্দান নামে এক ব্যক্তির।