জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: কয়েকদিন আগেই ঝালদা পুরসভায় বোর্ড গঠন করেছে কংগ্রেস। চেয়ারম্যান হয়েছেন শীলা চট্টোপাধ্যায়। কংগ্রেস ভোটাভুটিতে ৭-০ তে জেতে। কংগ্রেসের পক্ষে যায় ২ নির্দল কাউন্সিলরের ভোট। শীলা চট্টোপাধ্যায় ছিলেন নির্দল বিধায়ক। এখন সেই শীলা চট্টোপাধ্যায়ের কাছে এল তাঁর কাউন্সিলর পদ খারিজের নোটিস। ওই নোটিস পাঠালেন ঝালদার এসডিও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-এনজেপি স্টেশনে ভয়ংকর ঘটনা; বিদ্যুত্স্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু  ১ জওয়ানের, আশঙ্কাজনক ৩ 


ওই নোটিসে কিছু আইনি বিষয় ব্যাখ্যা করা হয়েছে। বলা হয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের এক কাউন্সিলর বেশকিছু টেকনিক্যাল কারণ দেখিয়ে শীলা চট্টোপাধ্যায়ের চেয়ারপার্সন হওয়ার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। উল্লেখ্য, পুর আইন অনুযায়ী কেউ যদি কাউন্সিলর নাও হন তাহলে তিনি ৬ মাস চেয়ারপার্সনের পদে থাকতে পারেন। তবে ওই সময়ের মধ্যেই তাঁকে জিতে আসতে হবে। তবে গোটা বিষয়টি এখন আইনি পথেই এগবে বলেই মনে করা হচ্ছে।


ওই নোটিস নিয়ে কংগ্রেস সভাপতি নেপাল মাহাত বলেন, সুপ্রিম কোর্টের স্পষ্ট অর্ডার থাকা সত্বেও এসিডিও সাহেব আগে থেকেই অর্ডার তৈরি করে রেখেছিলেন। পরের খবরটা হয়তো আপনারা জানেন না। কাল চেয়ারম্যানের পদ খারিজ হল। আর কালই নতুন চেয়ারম্য়ান হলেন সুদীপ কর্মকার। এনিয়ে আমরা হাইকোর্টে যাচ্ছি। আইনি লড়াই হবে। শীলা চট্টোপাধ্য়ায়কে যেভাবে সরানো হয়েছে তা বেআইনি। 


অন্যদিকে, এনিয়ে তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেন বলেন, একজন এসডিও কোনও সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন, সেটাকে বলা হচ্ছে বেআইনি সিদ্ধান্ত। পুরসভার একটা আইন রয়েছে। সেখানে কেউ যখন দল ত্যাগ করেন তখন তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আইন রয়েছে। কোনও সরকারি আধিকারিক যখন কোনও পদক্ষেপ নিচ্ছেন তখন তা তিনি ভেবেচিন্তেই নিয়েছেন।


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)