নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রশাসনিক দায়িত্ব সামলেছেন এতদিন। এবার প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষকতার কাজে যোগ দিলেন মালদহের বামনগোলার জয়েন্ট বিডিও আশিস নায়েক। তাঁর এমন ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্তে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

স্কুলের চাকরি ছেড়ে সরকারি আধিকারিক হন অনেকেই। বামুনগোলার জয়েন্ট বিডিও কেন উল্টো পথে হাঁটলেন? আশিস নায়েকের সংক্ষিপ্ত জবাব, 'ব্যক্তিগত কারণেই পদত্যাগ করেছি। বিতর্কের কিছু নেই'। মাস ছয়েক আগেই জয়েন্ট বিডিও-র ইস্তফা দিয়েছিলেন আশিস। সম্প্রতি সেই ইস্তফাপত্র গ্রহণ করেছে রাজ্যের পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন দফতর। সেকথা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁকে।


আরও পড়ুন: মর্মান্তিক! ভালুকের আক্রমণে কিশোরের মৃত্যু, স্থানীয়দের রোষের শিকার বন্যপ্রাণ


একসময়ে কালিয়াচক কলেজের অধ্যাপিকা ছিলেন। সক্রিয় রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার পর চাকরি ছেড়েছেন মালদহের মোথাবাড়ির তৃণমূল বিধায়ক সাবিনা ইয়াসমিন। এখন রাজ্যের সেচ ও উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতরের প্রতিমন্ত্রী তিনি। জয়েন্ট বিডিও-র চাকরি ছেড়ে শিক্ষক হওয়ার সিদ্ধান্তকে কীভাবে দেখছেন? সাবিনা ইয়াসমিনের মতে, 'প্রত্যেকের নিজস্ব সিদ্ধান্ত থাকে। উনি নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি থেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন'। সঙ্গে যোগ করলেন, 'শিক্ষকতা সবচেয়ে বেশি সম্মানের কাজ। পরবর্তী প্রজন্মের শিক্ষক যদি না থাকে, তাহলে জয়েন্ট বিডিও বা জেলাশাসক হওয়া যাবে না'। প্রশাসন সূত্রের খবর, জয়েন্ট বিডিও থাকাকালীন সুনামের সঙ্গে নিজের দায়িত্ব পালন করেছেন আশিস নায়েক। তাঁর বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ ছিল না।


(Zee 24 Ghanta App : দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)