নিজস্ব প্রতিবেদন: মুর্শিদাবাদের গদাইপুর গ্রাম। এখানের মায়ের ওপর গ্রামের বাসিন্দাদের অগাধ ভরসা। ভক্তিভরে ডাকলে ভক্তের মনোবাঞ্ছা পূর্ণ করেন মা। দেবা এখানে পেটকাটি দুর্গা নামেই পরিচিত। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পুজো স্পেশ্যাল- দেবীরূপের মাহাত্ম্যটা স্মরণে রেখে যেন কাজ করেন আজকের দুর্গারা


রঘুনাথগঞ্জের গদাইপুর গ্রাম।  ৪০০ বছরের প্রাচীন পেটকাটি মায়ের ইতিহাস।  পুজোর কটা দিন দূর গাঁয়ের মানুষরাও আসেন পুজো দেখতে। নির্জন পরিবেশ। সারাবছরই দর্শনার্থীরা আসেন মায়ের পুজো দিতে। আগে মন্দিরের এক পাশে ছিল কৃষ্ণ মুর্তি। পুজো হয় বৈষ্ণব মতে। কথিত আছে পুজোর সময় মা পুরোহিতের মেয়েকে ভক্ষণ করেছিল। তারপর মায়ের স্বপ্নাদেশ পেয়ে মায়ের পেটে কেটে বের করা হয় প্রতিমা। সেই থেকেই প্রতিমা এখানে পেটকাটি দুর্গা নামে পূজিত হয়ে আসছেন। 


বোধনের দিন থেকেই শুরু হয়ে যায় পুজো।  ষষ্ঠীর দিন হয় বলিদান। সপ্তমি ও নবমীতে আমিষ ভোগ।  বিসর্জনের পর মায়ের ঘট মন্দিরে প্রতিষ্ঠা করা হয়। বছরভরই পুজো হয় প্রতিমার। ভক্তিভরে মায়ের পুজো দিলে নাকি মনোবাঞ্ছা পূরণ হয় এমনটাই বিশ্বাস ভক্তদের।