নিজস্ব প্রতিবেদন: ঠাকুরবাড়িতে এখন শোকের ছায়া। চলছে বড়মার শেষযাত্রার প্রস্তুতি। ঠাকুরবাড়ির বাইরে ভক্তদের ভিড়। রয়েছে পুলিস। অন্যদিকে সাজানো হচ্ছে ভিতরের নাটমন্দির।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



বুধবার সকাল আটটায় এসএসকেএম থেকে বড়মার মরদেহ নিয়ে কনভয় রওনা দেয় ঠাকুরনগরের উদ্দেশে। যশোর রোড ধরে এগোয় গাড়ির সারি। পথের দু'ধারে অপেক্ষায় অগণিত ভক্ত। ঠাকুরনগরে পৌছে স্বামী প্রমথরঞ্জন ঠাকুরের সমাধির কাছেই বীণাপাণি দেবীর অন্ত্যেষ্টি হবে। গতকালই মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায়, গান স্যালুটে বিদায় জানানো হবে বড়মাকে।  ঠাকুরবাড়ির বাড়িতে সকাল থেকেই ভক্তদের ভিড়। সকলেই চাইছেন বড়মাকে শেষবারের মতো দেখতে। যশোর রোডের দুধারে অপেক্ষায় অগণিত মানুষ।


আরও পড়ুন: মতুয়াদের অধিকার ও বড়মা, অবসান একটা যুগের


বড়মা বীণাপাণি ঠাকুরের প্রয়াণে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের শোকবার্তা। টুইটারে  তিনি লেখেন, বড়মা বীণাপাণি ঠাকুরের প্রয়াণে আমরা শোকস্তব্ধ। এই শোকের মুহূর্তে, ওনার পরিবার এবং মতুয়া সম্প্রদায়ের ভাই ও বোনেদের জানাই আমার সমবেদনা। গত নভেম্বর মাসে, বড়মা-র জন্মশতবার্ষিকী  উপলক্ষে ওনার সাথে দেখা করার সৌভাগ্য হয়েছিল আমার। ওনাকে বঙ্গ বিভূষণ সম্মান দিতে পেরে আমরা গর্বিত। ওনার আত্মার শান্তি কামনা করি।


আরও পড়ুন- প্রকৃত সত্য জানতে চাই, সমালোচনা করলেই বলছে দেশদ্রোহী, পাকিস্তানি: মমতা


শোকবার্তা জানিয়ে টুইট করেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তিনি  লিখেছেন, “বড়মার প্রয়াণে আমি গভীরভাবে শোকাহত। তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করি।”


অন্যদিকে, পরিবারের বিরুদ্ধে  উষ্মা প্রকাশ করেছেন শান্তনু ঠাকুর।   তাঁর অভিযোগ, “আমাদের কিছু জানানো হয়নি। ঢুকতে দেওয়া হয়নি। বড়মার মৃত্যু আমাদের কাছে কৌতুহলের। ” প্রধানমন্ত্রীকে ইমেল করে তদন্তেরও আবেদন জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।