নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রথমে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে বিক্ষোভ।পরে রাজনৈতিক সংঘর্ষ ঘিরে রণক্ষেত্রের চেহারা নিল জেমুয়া। দু'পক্ষের কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ করল পুলিস। ঘটনায় রিপোর্ট চাইল নির্বাচন কমিশন।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সাত সকাল থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে জেমুয়া ভাদুবালা বিদ্যাপীঠে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন স্থানীয়রা। তাঁদের দাবি, পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভোট দিতে বাধা দেওয়া হয়েছিল। রাজ্য পুলিসের উপরে ভরসা নেই। বিক্ষোভের মাঝেই ওই বুথে পৌঁছন তৃণমূল ব্লক সভাপতি। আর তাতে ঘৃতাহুতি পড়ে। তিনি ওই এলাকার বাসিন্দা নন বলে দাবি করেন স্থানীয়রা। জড়ো হন সিপিএম-তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা। দুদলের মধ্যে শুরু হয় বচসা। লাঠি-বাঁশ নিয়ে একে অপরের দিকে তেড়ে যান তাঁরা। দু'পক্ষকে ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিচার্জ শুরু করে পুলিস।    



বুথের কাছে একটি দোকানে মিষ্টি খাচ্ছিল এক শিশু। তাকেও পুলিস লাঠিচার্জ করেছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। জখম হয়েছেন বেশ কয়েকজন ভোটারও। ফলে প্রশ্নের মুখে পুলিসের ভূমিকা। প্রশ্ন উঠছে, ভোটারদের ভোটদানে উত্সাহিত না করে কেন লাঠিচার্জ করতে হল পুলিসকে। গোটা ঘটনায় রিপোর্ট চেয়েছে নির্বাচন কমিশন। 


আরও পড়ুন- কমিশনের নির্দেশে নজরবন্দি অনুব্রত, কী কী বিধিনিষেধ আরোপ হল?