নিজস্ব প্রতিবেদন:  ভালো ফল করতে হবে। বোর্ডের পরীক্ষার মেধা তালিকায় ঠাঁই পাওয়া চাই স্কুলের ফার্স্ট বয়ের।  তাই, স্কুলেরই বিভিন্ন বিষয়ের শিক্ষকদের দিয়ে প্রশ্নপত্র সলভ করিয়ে তা পৌছে দেওয়া হচ্ছিল ফার্স্ট বয়ের কাছে। এঘটনা ময়নাগুড়ি সুভাষনগর হাইস্কুলের।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: পরীক্ষা হলে জ্ঞান হারাল ছাত্রী, কোলে তুলে নিলেন বিধায়ক!


শুধু তাই নয়,  গোটা কারসাজিটাই চলছিল স্কুলের প্রধানশিক্ষক হরিদয়াল রায়ের নজরদারিতে। এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ উঠল তাঁর বিরুদ্ধে। কিন্তু, ফার্স্ট বয় তো এমনি ভালো ফল করবে, তাকে সাহায্য কেন? স্কুল পরিদর্শকের নজরে আসার পর বিষয়টি নিয়ে স্কুলের বাকি শিক্ষকদের প্রশ্ন করেন তিনি। কি বলছেন তাঁরা? চলুন শোনা যাক......


দেখুন কী বলছেন?


 



ইঁদুর দৌড়ের খেলায় সামিল আজকের প্রত্যেক ছাত্রছাত্রী। কিন্তু শিক্ষকরাও যে এই পথ বেছে নেবেন, তা সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক। যেখানে প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীকে সত্পথে চালিত করার প্রধান ও একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত শিক্ষকদের, তিনিই কীভাবে  শিক্ষাব্যবস্থাকে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করালেন?


আরও পড়ুন: খাটে স্ত্রীর দেহ, মাথার পাশে স্বামীর গলার নলি কাটা শরীর


এটাই প্রথম নয়। আগেই, মাধ্যমিক পরীক্ষায় নির্দিষ্ট সময়ের আগেই  প্রশ্নপত্র খোলার অভিযোগ ওঠে হরিদয়াল রায়ের বিরুদ্ধে। অভিযোগ,অঙ্ক পরীক্ষার দিন সুপার ভাইসারকে পান আনতে পাঠিয়ে  সোয়া এগারোটায় যে প্রশ্নপত্র খোলার কথা তা সাড়ে দশটায় খোলেন।


২৪ঘণ্টার খবরের জেরে সক্রিয় মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। সুভাষনগর হাইস্কুলের ম্যানেজিং কমিটিকে তলব। শুক্রবার ডেকে পাঠানো হয়েছে ম্যানেজিং কমিটিকে। শোকজ করা হয়েছে প্রধান শিক্ষক হরিদয়াল রায়কে। বৃহস্পতিবার পর্ষদ অফিসে ডেকে পাঠান হয়েছে তাঁকে।