নিজস্ব প্রতিবেদন: জেলায় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা পার করেছে ৬৩ হাজার। পরিস্থিতি বুঝে জেলায় আরও কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করল পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন। মাইক্রো কনটেনমেন্ট এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হল আসানসোল ও দুর্গাপুরের একাধিক এলাকাকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শনিবার আসানসোল ও দুর্গাপুর পুর নিগমের দুই কমিশনার তাদের এলাকায় বেশ কয়েকটি মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন ঘোষণার বিজ্ঞাপ্তি জারি করেছেন। জানা গিয়েছে আসানসোল পুরনিগমের ৮টি ওয়ার্ডের মধ্যে বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডের কিছু এলাকাকে মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে ৪টি বহতল রয়েছে। একইভাবে দুর্গাপুর পুরনিগমের ৩টি ওয়ার্ডের(১০,২২, ২৭) বেশ কয়েকটি রাস্তাকে মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোনের আওতায় আনা হয়েছে। এতে ওইসব এলাকার মানুষজনের যাতে কোনও সমস্য়া না হয় তার জন্য মাইকিং করে প্রয়োজনীয় তত্য দেওয়া হচ্ছে।


এদিন, আসানসোল-দুর্গাপুরের ডিসিপি(সদর) অংশমান সাহা বলেন, এখনওপর্যন্ত আসানসোল ও দুর্গাপুরের বিভিন্ন থানা ও অফিস মিলিয়ে ৯১ জন পুলিস কর্মী করোনা আক্রান্ত। করোনা পরিস্থিতিতে বাজারে ভিড় যাতে নিয়ন্ত্রণ করা যায় তার জন্য একটি বৈঠক হয়। করোনাবিধি না মানায় ১০২২ জনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।


আরও পড়ুন-উত্তরপ্রদেশ ৭, মণিপুর ২, গোয়া-উত্তরাখণ্ড-পঞ্জাবে ১ দফায় ভোট; ১০ মার্চ ফলাফল


ওই বৈঠকে ছিলেন মহকুমা শাসক অভিজ্ঞান পাঁজা, এসিপি মানবেন্দ্র দাস। এছাড়াও ছিলেন, আসানসোল চেম্বার অফ কমার্সের সভাপতি নরেশ আগরওয়াল সহ মহকুমার বিভিন্ন বণিকসভার প্রতিনিধিরা। বৈঠকের শেষে মহকুমা শাসক বলেন, এই পরিস্থিতিতে আসানসোলের বড়বাজার সহ অন্য এলাকার বাজারে ভিড় কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ব্যবসায়ী ও দোকানদারদের সঙ্গে কথা বলার জন্য বণিকসভাগুলিকে বলা হয়েছে। 
নরেশ আগরওয়াল বলেন, আসানসোল বাজার সহ অন্যান্য বাজার সপ্তাহে একটা নির্দিষ্ট দিনে বন্ধ থাকে। এই করোনা পরিস্থিতিতে আর কোন দিন বাজার বন্ধ করা যায়, তা নিয়ে ব্যবসায়ী ও দোকানদারদের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।



(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)