নিজস্ব প্রতিবেদন: দাদার সঙ্গে নয়, নিমতায় উঠতি ফুটবলার বচসায় জড়িয়ে পড়েছিলেন এলাকার ত্রাস তৃণমূল কর্মী লাল্টু বালার সঙ্গে। দাদা বচসা থামাতে গিয়েছিল। হাতে ছিল বন্দুক। আর তার জেরে ধস্তাধস্তিতে বন্দুক থেকে ছিটকে যায় গুলি। নিমতায় ফুটবলার অভিজিত্ বারুই খুনের ঘটনায় উঠে এল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। এই ঘটনায় সঞ্জীব পাল নামে আরও এক জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



পুলিস জানিয়েছে, সোমবার অভিজিতের দাদা ধৃত সুরজিত্ ও সঞ্জয়কে জিজ্ঞাসাবাদ করেই সঞ্জীবের নাম জানা গিয়েছে। রাতেই সঞ্জীবকে গ্রেফতার করে পুলিস। আর তাকে জেরা করেই উঠে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য।


স্বামী বিএসএফ-এ কর্মরত, সেইসুযোগে রাতবিরেতে প্রচুর ছেলে বাড়িতে ঢোকাত দীপা! উঠে আসছে আরও তথ্য


জানা গিয়েছে, নিমতা এলাকার ত্রাস হয়ে উঠেছে লাল্টু বালা নামে এক তৃণমূল কর্মী। তার সঙ্গেই রবিবার রাতে মদের আসরে বচসায় জড়িয়ে পড়েছিলেন অভিজিত্। সেই আসরে ছিল তাঁর দাদা সুরজিতও। সুরজিত্ অভিজিত্কে বাধা দিতে গিয়েছিল। সেই সময় সুরজিতের কাছে থাকা বন্দুক থেকে অসাবধানতাবশত গুলি ছিটকে যায়। সঞ্জয়ের হাত ছুঁয়ে গুলি ফুঁড়ে যায় অভিজিতের বুক। রক্তাক্ত অবস্থায় লুটিয়ে পড়েন অভিজিত্। হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিত্সকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।


প্রসঙ্গত, রবিবার রাত ১টা নাগাদ মদের ঠেকে বচসার জেরে মৃত্যু হয় নিমতার পাটনার অম্বিকানগরের উঠতি ফুটবলার অভিজিত্ বারুইয়ের। প্রথমে মনে করা হয়েছিল দাদা সুরজিতের সঙ্গেই বচসার জেরে খুন। পরে উঠে আসে অন্য তথ্য।