South 24 Pargana: কলকাতার কাছেই! কলে জল নেই, মাটি খুঁড়ে গর্ত করে সেখান থেকে জল খেতে হচ্ছে এঁদের...
Water Crisis in South 24 Pargana: বারুইপুর পূর্ব বিধানসভার রামনগর এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের খাঁ পাড়ায় কয়েক বছর ধরে খারাপ হয়ে পড়ে রয়েছে জলের কল। বারবার পঞ্চায়েতে জানিয়েও কোনও সুরাহা হয়নি বলে দাবি স্থানীয়দের। তাই বাধ্য হয়ে মাটি খুঁড়ে গর্ত করে পাইপ লাইনের ফুটো থেকে বার হওয়া জল সংগ্রহ করেই খেতে হচ্ছে।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: ট্যাপ কল ভাঙা, জল পড়বে কোত্থেকে? তাই মাটির গর্ত থেকেই পানীয় জল সংগ্রহ করতে হচ্ছে গ্রামবাসীদের। তীব্র জলকষ্টের মধ্যে রয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা। ভোটের সিজন এলেই ব্যবস্থার আশ্বাস। কিন্তু কোথায় কী? গরম পড়লেই এসব অঞ্চলে পানীয় জলের সমস্যা দেখা দেয় নিয়ম করে প্রায় প্রতি বছর। আর এরই মধ্যে এবার এক মর্মান্তিক দৃশ্য ধরা পড়ল দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুরে।
আরও পড়ুন: Swami Gautamananda: কে এই স্বামী গৌতমানন্দ? জেনে নিন তাঁর বিপুল কর্মকাণ্ডের ইতিহাস...
বারুইপুর পূর্ব বিধানসভার রামনগর এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের খাঁ পাড়ায়। সেখানে কয়েক বছর ধরে খারাপ হয়ে পড়ে রয়েছে ট্যাপ কল। বারবার পঞ্চায়েতে জানিয়েও কোনও সুরাহা হয়নি। আর তাই বাধ্য হয়ে মাটি খুঁড়ে গর্ত করে পাইপ লাইনের ফুটো থেকে বার হওয়া জল সংগ্রহ করেই খেতে হচ্ছে গ্রামবাসীদের।
আর এই সব জলের জেরে প্রায়শই বিভিন্ন ধরনের রোগের প্রকোপে পড়ছেন গ্রামবাসীরা। মাটির গর্ত থেকে পানীয় জল সংগ্রহ করতে প্রায়শই গ্রামের মহিলাদের মধ্যে ঝগড়া বাধে, এমনকি মারামারি পর্যন্ত হয় বলে জানাচ্ছেন গ্রামের মহিলাদেরই একাংশ। কখনও কখনও কেউ জল পায়, কেউ পায় না। কবে সমস্যার সমাধান হবে, তা নিয়েও সন্দিহান রামনগর এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের খাঁ পাড়া, নস্কর পাড়া, সরদার পাড়া ও তাঁতিপাড়ার প্রায় কয়েকশো পরিবার।
আরও পড়ুন: Bangladesh: মসজিদের দানবাক্সে টাকার পাহাড়! ২৩ বস্তা টাকা গুনে কত দাঁড়াল শুনলে মাথা ঘুরে যাবে...
গরম পড়তেই বাংলার বিভিন্ন জেলায় জলকষ্টের চেনা ছবি। সারা বছরই জলকষ্ট লেগে থাকে পুরুলিয়ায়। গ্রীষ্মে তা প্রবল আকার ধারণ করে। এবারেও করেছে। এবারেও নদীর বালি খুঁড়ে জল সংগ্রহ করে পান করেন গ্রামবাসীরা। এছাড়াও নেই গ্রামে প্রবেশের পাকা রাস্তাও। ঘটনা পুরুলিয়ার ঝালদার মাঠারি খামার অঞ্চলের পাঁড়রি গ্রামের কুমারডি টোলার। প্রায় ৮টি পরিবারের বসবাস এই টোলায়। দিন আনা দিন খাওয়া পরিবারের বাস। গ্রামে প্রথম থেকেই কোনও নলকূপের ব্যবস্থা নেই।