ওয়েব ডেস্ক: ভোটের সময় পাহাড়ে অশান্তি হতে পারে। আশঙ্কা ছিল পর্যটকদের। অশান্তি হয়নি। বরং ভোট হয়েছে উত্‍সবের  মত করে। গাড়িঘোড়ার সামান্য অসুবিধে হয়েছে বটে। তবে পাহাড়ি ঠাণ্ডায় ঝামেলা বিহীন এক সুন্দর ভোটের সাক্ষী রইলেন পর্যটকরা।গরমে পাহাড়। বাঙালির প্রিয় ডেস্টিনেশন। ট্রেনের রির্জাভেশনই পাওয়া মুশকিল। আর সেই পাহাড়েই ছুটির রবিবারে ভোট। তবে তাতে যে খুব একটা অসুবিধে হয়েছে এমনটা নয়। সকাল থেকেই আকাশ মেঘলা ছিল।টাইগার হিলে আর সূর্যোদয় দেখতে যাওয়া হয়নি। ইচ্ছে ছিল মার্কেটিংএর। সেটা হয়নি। ভোটের জন্য দোকানপাট বন্ধ। যান চলাচল তেমন কম। অতএব হোটেলে নিখাদ আড্ডা। অথব কাছাকাছি পায়ে হেঁটে ঘুরতে যাওয়া।এইটুকুই অসুবিধে। গোটা একটা দিন ঠাণ্ডা পাহড়ে তেমন খারাপ লাগেনি কারও। ম্যালে সকাল থেকে জমিয়ে ভিড় ছিল। পায়ে হেটে ইতিউতি ঘুরেছেন পর্যটকরা । ঠাণ্ডায় বেড়ানোর ফাঁকে সমতলের পর্যটকদের উপলব্ধি এভাবেও ভোট হয়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন সীতার অগ্নিপরীক্ষার মতো, ইভিএম-কেও দিতে হল নিরপেক্ষতার পরীক্ষা


অন্য ধরণের ভোট হল পাহাড়ে। কোথাও কোনও অশান্তি নেই। আক্ষরিক অর্থেই পাহাড়ের চার পুরসভায় ভোট হয়েছে উত্‍সবের মেজাজে। ভোটারদের একটাই বক্তব্য তাঁরা ভোট দিয়েছেন পাহাড়ের উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে।পাহাড়ে শান্তির ভোট।  আক্ষরিক অর্থেই ভোট হয়েছে উত্‍সবের মেজাজে।দার্জিলিং পাহাড় এ ভোট সাম্প্রতিক সময়ে দেখেনি। দেখেনি এতও উচ্ছাসও। ভোটারদের দাবি একটাই, উন্নয়ন চাই। তিন কোম্পানি আধা সেনা মোতায়েন হয়েছিল বটে। তাদের দিনভর ব্যস্ততা দেখানোর তেমন কোনও প্রয়োজনই হল না। আগে ভোটে দোকানপাট খোলা থাকত। এবার সেটা প্রায় নেই বললেই চলে--কারণ পাহাড়ে যেন উত্সবের মেজাজ।পাহাড়ে এখন ভরা পর্যটন মরসুম । ট্যুরিস্টদের অনেকেই ভয় পেয়েছিলেন ভোটে বোধহয় গরম হয়ে উঠবে পাহাড়। কিন্তু কোথায় কী। অন্যরকম ভোটের সাক্ষী রইল নৈস্বর্গীক পাহাড়।


আরও পড়ুন  বারুইপুরে ব্ল্যাকমেলের শিকার মহিলা