নিজস্ব প্রতিবেদন: নিয়োগ প্রক্রিয়ার বেনিয়মের অভিযোগ। বিষয়টি রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, এমনকী উপাচার্যের নজরে এনেছিলেন অর্থনীতি বিভাগের এক অধ্যাপক। তদন্ত নয়, উল্টে অভিযোগকারীকেই সাসপেন্ড করে দিল কর্তৃপক্ষ। ফের বিতর্ক বিশ্বভারতীতে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঘটনাটি ঠিক কী? বিশ্বভারতীর পাঠভবনের অধ্যক্ষা বধিরূপা সিংহ। তাঁর নিয়োগ কি সঠিক পদ্ধতি মেনে হয়েছে? প্রশ্ন তোলেন অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক সুদীপ্ত ভট্টাচার্য। তাঁর অভিযোগ, পাঠভবনের অধ্যক্ষার নিয়োগে একাধিক বেনিয়ম হয়েছে। গোটা বিষয়টি জানিয়ে আচার্য তথা প্রধানমন্ত্রী ও উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীকে চিঠিও দেন অভিযোগকারী অধ্যাপক। বাদ যাননি রাষ্ট্রপতি। কারণ, পদাধিকারি বলে তিনি বিশ্বভারতীর পরিদর্শক। 


আরও পড়ুন: 'ক্ষমতায় আসলে বাংলায় লভ জিহাদ বিরোধী আইন', বললেন BJP-র কেন্দ্রীয় নেতা


জানা গিয়েছে, এদিন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী নেতৃত্বে বৈঠকে বসেন বিশ্বভারতীর কর্মসমিতির সদস্যরা। সেই বৈঠকেই অধ্যাপক সুদীপ্ত ভট্টাচার্যকে সাসপেন্ড করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কারণ? বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে জানানো হয়েছে, প্রমাণ হওয়ার আগেই অভিযোগ জনসমক্ষে এনেছেন সুদীপ্ত। ফলে পাঠভবনে অধ্যক্ষা বধিরূপা সিংহের মানহানি হয়েছে। অধ্যাপক সুদীপ্ত ভট্টাচার্যের কাছে ইতিমধ্যেই সাসপেনশনের নোটিসও পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে খবর। তবে এবিষয়ে মুখ খুলতে চাননি তিনি। 


আরও পড়ুন: TMC প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা আনলেন দলীয় সদস্যরাই, 'বেসুরো' প্রায় গোটা একটা পঞ্চায়েত!


উল্লেখ্য়, এর আগে আলাপিনী মহিলা সমিতির সদস্যদের ফের ঘর ছাড়ার নির্দেশকে কেন্দ্র করে বিতর্ক তৈরি হয় বিশ্বভারতীতে। উপাচার্যের বিরুদ্ধে অনৈতিক কাজে অভিযোগ অবস্থানে বিক্ষোভে বসেন সমিতির সদস্যরা। সেই বিতর্কের রেশ কাটতে না কাটতেই এবার অধ্যাপক নিয়োগে বেনিয়মের অভিযোগ সামনে এল।