ওয়েব ডেস্ক: নিউ আলিপুরে জুলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার ক্যাম্পাসে গবেষকের রহস্যমৃত্যু। আট তলা থেকে পরে পরে গিয়েই তাঁর মৃত্যু হয় বলে অনুমান। মৃতের নাম অর্পণ পাড়ুই। গতকাল সন্ধেয় ক্যাম্পাসের চাতালে অর্পণের দেহ উদ্ধার হয়। কয়েকদিন আগেই পোস্ট ডক্টরাল গবেষণার জন্য এখানে কাজ শুরু করেন তিনি। মৃত্যুর সময় ওপরের ঘরে অর্পণের ল্যাপটপটি চালু করে রাখা ছিল। খবর পয়েই ঘটনাস্থলে চলে আসে পুলিস। ঘটনাস্থল ঘুরে দেখেন DC সাউথ প্রবীন ত্রিপাঠী। অর্পণের বাড়ি বাউরিয়ার রামেশ্বর নগরে। খবর পেয়ে সেখান থেকে ছুটে আসেন আত্মীয়রা। কিন্তু কেমন করে মৃত্যু হল অর্পণের?  খুন, আত্মহত্যা নাকি নিছকই দুর্ঘটনা চলছে তদন্ত।


মেয়রের আশ্বাসের পরেও দুশ্চিন্তায় হাওড়াবাসীরা


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গবেষক অর্পণ পাড়ুইয়ের এমন পরিণতির কথা মানতে পারছেন না পরিচিতরা।  হাওড়ার বাউড়িয়া, রামেশ্বর নগরের বাসিন্দা অর্পণ দুহাজার তেরো থেকে গরচা রোডে পেয়িং গেস্ট থাকতেন। সমীর জানা নামে এক রুম মেটের সঙ্গে থাকতে তিনি। মেধাবী ছাত্র হিসেবেই তাঁর পরিচিতি ছিল। বাড়ির মালিক জানিয়েছেন,  নিজের কাজেই ব্যস্ত থাকতেন অর্পণ। লেখাপড়ার পাশাপাশি গান-বাজনাতেও তাঁর উত্সাহ ছিল। হাওড়ায় অর্পণের পরিবার একটি স্কুল চালায় বলে জানা গিয়েছে। এলাকার মেধাবী ছাত্রের এই পরিণতি মানতে পারছেন না কেউই।


গবেষক অর্পণ পাড়ুয়ের মৃত্যু হল কী করে? আত্মহত্যা, খুন নাকি নিছকই দুর্ঘটনা, তদন্ত করে দেখছে পুলিস। পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে অর্পণের ল্যাপটপ। মৃত্যুর সময় তাঁর এই ল্যাপটপটি খোলা ছিল। অর্পণের কল ডিটেইলসও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে ক্যাম্পাসের CCTV ফুটেজ।


জমি না পেয়ে মাকে ‘মার' ছেলের