নিজস্ব প্রতিবেদন: পোলবায় পুলকার দুর্ঘটনাকাণ্ডে আহত দিব্যাংশুর সেন্ট্রাল লাইন করা হবে। এর মাধ্যমে শরীরে কত পরিমাণ জল আছে, তা বোঝা সম্ভব। এছাড়াও ছোট শিরার মাধ্যমে অনেক ওষুধ দেওয়া সমস্যার, তাই সেন্ট্রাল লাইনের মাধ্যমে বড় শিরা দিয়ে ওষুধ শরীরে প্রবেশ করানো হবে ঋষভের শরীরে। ঋষভ সিংহের অবস্থা সঙ্কটজনক হলেও আপাতত স্থিতিশীল। ট্র্যাকিওস্টমি করা হয়েছে। ফুসফুসে জমে থাকা কাদাজল বের করে আনতেই এই পদ্ধতি অবলম্বন করেছেন চিকিত্সকেরা। তাঁর ফুসফুসের ছবি তোলা হয়েছে। সেই ছবি খতিয়ে দেখে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবেন তাঁরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: পুলকার দুর্ঘটনায় বেপরোয়া গতিই কাল, SSKM-এ একমো চিকিত্সায় সাড়া দিচ্ছে ঋষভ


এসএসকেএম হাসপাতাল সূত্রের খবর, প্রচুর পাঁক ঢোকায় দু’জনেরই ফুসফুস প্রায় কাজ করছে না। তাঁদের চিকিত্সার জন্য চেস্ট মেডিসিন, কার্ডিয়ো-থোরাসিক, পেডিয়াট্রিক সার্জারি, নিউরো সার্জারি, সিসিইউ-সহ সাত বিভাগের চিকিত্সককে নিয়ে সাত সদস্যের মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হয়েছে। রাতেই চালু হয়েছে একমো অথবা ‘এক্সট্রাকর্পোরিয়াল মেমব্রেন অক্সিজেনেশন’ পদ্ধতি। সর্বক্ষণের পর্যবেক্ষনেই রাখা হয়েছে ক্ষুদে পড়ুয়াকে।


আরও পড়ুন: কেনা-বেচার সময়ে মুর্শিদাবাদ থেকে উদ্ধার বিপুল সংখ্যক আগ্নেয়াস্ত্র, গ্রেফতার ৪


জানা গিয়েছে, মাঝেমধ্যেই গাড়ি বদল করত ঋষভের পুলকার চালক সামিম আখতার। তদন্তে উঠে এসেছে এমন একাধিকর তথ্য। দিল্লি রোডের রাস্তার বাঁকেই লুকিয়ে আছে মরণফাঁদ। সঙ্গে যাবতীয় বেনিয়ম নিয়ে চলেছে পুলকার। আর তাতেই বিপত্তি ঘটে এ দিন। ১৪ জন পড়ুয়া নিয়ে উলটে যায় পুলকারটি। ঘটনায় গুরুতর জখম হয় ঋষভ সিং।