নিজস্ব প্রতিবেদন:  শুভেন্দু অধিকারীর ঘনিষ্ঠ হওয়ার জের? পশ্চিম মেদিনীপুরে জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষের নিরাপত্তা প্রত্যাহার করে নিল প্রশাসন। খাদ্য কর্মাধ্যক্ষ অমূল্য মাইতির দাবি, প্রশাসনের তরফে তাঁকে এ বিষয়ে কিছুই জানানো হয়নি। এমনকী নিয়মাফিক নেওয়া হয়নি রিলিজ অর্ডারও! আচমকাই দেহরক্ষীকে সরিয়ে দিয়েছে প্রশাসন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: পূর্ব মেদিনীপুরে 'শুভেন্দু ঘনিষ্ঠ' জেলা পুলিস সুপার বদল


কলকাতায় সৌগত রায়, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও ভোটকৌশলী প্রশান্ত কিশোরের সঙ্গে ঘণ্টা দুয়েকের বৈঠক। ওই বৈঠকে মুখ্যন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথাও বলিয়ে দেন সৌগত। কিন্তু তাতেও আর অচলাবস্থা কাটল কই! পরের দিন সৌগতকে, শুভেন্দুর বার্তা, 'সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ করা উচিত হয়নি। এভাবে একসঙ্গে কাজ করা সম্ভব নয়।' এরপর শুক্রবার দলের জেলার নেতা-নেত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসেন তৃণমূল নেত্রীর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সূত্রের খবর, বৈঠকে শুভেন্দুর নাম নেননি ঠিকই, তবে তাঁর অনুগামীদের দল বিরোধী কাজকর্ম যে বরদাস্ত করা হবে না, তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন তিনি। শিশির অধিকারীকে মমতার নির্দেশ, 'কাঁথি, রামনগর ও আশেপাশের এলাকায় যাঁরা দলে থেকে দলের বিরোধিতা করছেন, তাঁদের সরিয়ে দিন।' 


আরও পড়ুন: মন্ত্রী বনাম কো-অর্ডিনেটর, 'দুয়ারে সরকার' কর্মসূচির শুরুতেই অশান্তি কলকাতায়


উল্লেখ্য, পাঁচ মাস কাটতে না কাটতেই শুক্রবার কিন্তু পূর্ব মেদিনীপুরের পুলিস সুপার বদলও করেছে প্রশাসন। গত জুলাই মাসে জেলার পুলিস সুপারের দায়িত্ব পান সুনীলকুমার যাদব। আচমকাই তাঁর বদলির নেপথ্যে রাজনীতি থাকতে পারে বলে মনে করছেন অনেকেই। কারণ, সুনীল কুমার শুভেন্দু অধিকারীর ঘনিষ্ঠ ছিলেন। সূত্রে খবর তেমনই।