নিজস্ব প্রতিবেদন: কেন্দ্রের নির্দেশে এবার ঘোর বিপাকে বর্ধমানের সীতাভোগ-মিহিদানা! নির্দেশ এসেছে, বিক্রির সময় মিষ্টির জীবনকাল জানিয়ে দিতে হবে বিক্রেতাকে। কিন্তু দুধ-ছানার মিষ্টির এক্সপায়ারি ডেট হিসেব করা কী আদৌ সম্ভব? প্রশ্ন তুলছেন ব্যবসায়ীরা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কেনার সময় ক্রেতাকে জানিয়ে রাখতে হবে মিষ্টির আয়ু। এই নির্দেশ এসেছে দিল্লি থেকে। ফুড সেফটি কমিশনারের চিঠিতে বলা হয়েছে প্যাকেটজাত নয় এমন মিষ্টির ক্ষেত্রে তার ট্রে-তেই লিখে রাখতে হবে সেটির ‘বেস্ট বিফোর ইউজ’তারিখ।


আরও পড়ুন:  লরি রেখে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন পাচারকারীরা, পুলিসি তল্লাশিতে মিলল ৭ কোটি টাকার মাদক


 

 তবে কেন্দ্রের এই আচমকা নির্দেশে বিপাকে পড়েছেন বর্ধমানের মিষ্টি ব্যবসায়ীরা। দুধ-ছানায় তৈরি মিষ্টির আয়ু মাপার কোনও যন্ত্র এখনও তাদের হাতে নেই! আবহাওয়ার তারতম্যে মিষ্টির জীবনকাল বাড়ে-কমে, একথা বাঙালি মাত্রই জানে। কিন্তু সরকারকে বোঝাবে কে? প্রশ্ন তুলছেন ব্যবসায়ীরা। 


ভিনরাজ্যের শুকনো মিষ্টিতে হয়তো এক্সপায়ারি ডেট বলে দেওয়া সম্ভব। সুজি, খোয়া, ক্ষীরের সে-সব মিষ্টির আয়ুও বেশি। কিন্তু দুধ-ছানার মিষ্টির জীবনকালের অঙ্ক কষতে গিয়ে বেজায় বিপাকে পড়েছেন এ-রাজ্যের বিক্রেতারা। তাঁরা বলছেন, এই নির্দেশের জেরে বর্ধমানের মিহিদানা-সীতাভোগ-ল্যাংচার বিকিকিনিতে বাধা পড়বে!