নিজস্ব প্রতিবেদন: সোনারপুর ভ্যাকসিনকাণ্ডে এবার নয়া মোড়। পুলিসি জেরায় ঘটনায় অভিযুক্ত মিঠুন মন্ডল এপ্রিল মাস থেকে বেআইনি ভাবে ভ্যাকসিন দিচ্ছিল, এমনটাই জানান। সোনারপুরের ক্যাম্প করা হয় এমন ৪ থেকে ৫টি শিবিরের তারিখ জেরায় পুলিসকে জানিয়েছেন মিঠুন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সোনারপুরের রূপনগর, লিং রোড ও আশেপাশের এলাকার এমন ৪৫ জনকে চিহ্নিত করেছে পুলিস যারা মিঠুনের থেকে ভ্যাকসিন নিয়েছিলেন। ইতিমধ্যেই তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছে পুলিস। জানা গিয়েছে রেজিস্টারে কারচুরি করে এই কাজ করত সে। 


ইতিমধ্যেই  মশাট স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ভ্যাকসিন রেজিস্টার বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। দেখা গিয়েছে, বাজেয়াপ্ত রেজিস্টারে সকলের নাম থাকলেও, পোর্টালে সবার নাম নেই। সেই নামের লিস্ট খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্তের প্রয়োজনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে রেজিস্টারে যাদের নাম আছে। 


আরও পড়ুন, শহরে ফের মরণোত্তর অঙ্গদান, হাওড়ার বাসিন্দার অঙ্গে জীবন বাঁচবে ৩ রোগীর


এই ঘটনায় মধ্যরাত পর্যন্ত ডায়মন্ডহারবারের নানা এলাকায় তল্লাশি চালায় সোনারপূর থানার তদন্তকারী দল। এদিকে, স্বাস্থ্যকর্মীদের বয়ানেও অসঙ্গতি পাওয়া গিয়েছে। মিঠুনের কর্মস্থলের কয়েকজন স্বাস্থ্যকর্মীকে সোমবার ফের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে, এমনটাই জানান হয়েছে। 


মধ্যরাত পর্যন্ত ডায়মন্ডহারবারের নানান জায়গায় তল্লাশি ভ্যাক্সিন কান্ডে সোনারপুর থানার তদন্তকারী দলের। বাজেয়াপ্ত মশাট স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ভ্যাক্সিন রেজিস্টার। তা খতিয়ে দেখবেন তদন্তকারীরা। স্বাস্থ্যকর্মীদের বয়ানে অসঙ্গতি পাওয়া গিয়েছে। আজ ফের মিঠুনকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে তদন্তকারী দল।


পুলিস জানতে পেরেছে,অ্যামাজন থেকে অর্ডার দিয়ে ভ্যাকসিন নিয়ে যাওয়ার জন্য আলাদা বাক্স কিনেছিল মিঠুন। সরকারি বাক্সের বদলে ব্যবহার করা হত ওই বাক্স।