নিজস্ব প্রতিনিধি: গাছে উঠেও রেহাই মিলল না লেপার্ডের। শুঁড়ে পেঁচিয়ে টেনে নামিয়ে লেপার্ড মারল দাঁতাল। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: ‘খুচরো নিতে অপারগ’, নোটিস টাঙালো ব্যাঙ্ক


৩১ নম্বর জাতীয় সড়কে সাবধান। হাতিকে দেখে স্যালুট বা সেলফি নয়। না হলেই বিপদ। জাতীয় সড়কে হাতির পায়ে পিষ্ট হয়ে এক নিরাপত্তারক্ষীর মৃত্যুর পর শনিবার পেট্রোলিং শুরু করে বন দফতর। বনকর্মীরা সচেতন করেন বাইক আরোহী এবং গাড়িতে চড়ে যাওয়া পর্যটকদের। মানুষ না হয় সতর্কবাণী শুনল। কিন্তু কোনও প্রাণীর কানে কথাটা গিয়েছিল কি? এই লেপার্ডটির কানে যে যায়নি, সেটা স্পষ্ট। না হলে এমন বেঘোরে প্রাণটা দিতে হত না। 
ঠিক কী ঘটনা ঘটে?


আরও পড়ুন: নদিয়ায় গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, পরিবারের দাবি পণের জন্যই খুন


রবিবার এই চা বাগানেই হাতির হানায় মৃত্যু হয় পূর্ণবয়স্ক পুরুষ লেপার্ডটির। ছুটির দিনে  মালবাজারের বেতগুড়ি চা বাগানে বেড়াতে এসেছিল হাতির দল। হঠাত্‍ই এক দাঁতালের চোখে পড়ে আশপাশে ঘোরাঘুরি করছে একটি লেপার্ড। হাতি দেখে তরতর করে গাছে উঠে পড়ে লেপার্ডটি। তাকে শুঁড়ে পেঁচিয়ে টেনেহিঁচড়ে নামিয়ে মারে দাঁতালটি।  গাছের গায়ে লেপার্ডের আঁচড়ের দাগ এখনও স্পষ্ট।