নিজস্ব প্রতিবেদন: শনিবার রাতে বিজেপি নেতাকে ঘিরে ধরে মারধরের পাল্টা। রবিবার রাতে এক তৃণমূল নেতাকে তুলে নিয়ে দিয়ে বেধড়ক মারধর করল বিজেপি সমর্থকরা। আহত তৃণমূল নেতা এখন আরামবাগ মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি। আরামবাগের কিশোরপুরের ওই ঘটনায় আরও উত্তেজনা ছড়াল এলাকায়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-দুই দেশ মিলে উগ্র ইসলামিক সন্ত্রাসবাদকে রুখব, হুঙ্কার ট্রাম্পের, হাততালি দিয়ে স্বাগত মোদীর  


রবিবার রাতে ডোঙ্গল বাজারে এসেছিলেন কিশোরপুর ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল নেতা প্রণব মাইতি। তাঁর স্ত্রী দীপিকা মাইতি পঞ্চায়েত সদস্যা। প্রণবের সঙ্গে ছিলেন এক তৃণমূল কর্মী। তাঁর সামনেই প্রণবকে তুলে নিয়ে যায় বিজেপি সমর্থকরা। এমনটাই অভিযোগ তৃণমূলের।


প্রণব মাইতিকে তুলে নিয়ে যাওয়ার খবর এলাকায় ছড়ালেও তাঁকে বাঁচাতে এগিয়ে আসেননি তৃণমূল সমর্থকরা। রক্তাক্ত অবস্থায় প্রণব পড়েছিলেন ডোঙ্গলবাঁধের নদীর ধারে। সেখান থেকে তাঁকে উদ্ধার করে পুলিস।



উল্লেখ্য, গোলমালের শুরু শনিবার। বিজেপির অভিযোগ,  এদিন দলের বৈঠক থেকে বাড়ি ফেরার সময়ে বেধড়ক মারধর করা হয় দলের কর্মীদের। বিজেপির অভিযোগের তির এলাকার নেতা সন্দীপ বরের দিকে। এক সময় এই সন্ধীপ বর তৃণমূল করতেন। কিছুদিন আগে তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি কিশোরপুর ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তিনি।


আরও পড়ুন-পরকীয়ার জের, পুজোর বাজার থেকে তুলে এনে স্বামীর বান্ধবীকে ল্যাম্প পোস্টে বেঁধে পেটালেন স্ত্রী


গত সপ্তাহে ফিরহাদ হাকিমের হাত ধরে ফের তৃণমূলে ফিরে আসেন সন্দীপ বর। শনিবার রাতে এলাকার বিজেপি নেতা মণিশঙ্কর জানা ও তার সঙ্গীরা একটি দলীয় বৈঠক সেরে বাড়ি ফিরছিলেন। অভিযোগ, ওই সময়ে তাদের আটক করে মারধর করে সন্দীপ বরের দলবল। বিজেপি নেতা মণিশঙ্কর জানার আঘাত গুরুতর। তিনজনেরই চিকিত্সা চলছে আরামবাগ মহকুমা হাসপাতালে।