নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রজাতন্ত্র দিবসেও রাজ্যে রাজনৈতিক হিংসার বলি ১। মৃত্যু হল মঙ্গলকোটের তৃণমূলের বুথ সভাপতির (TMC)। মৃতের নাম সঞ্জিত ঘোষ (Sanjit Ghosh)। বয়স ৩৮। দুপুরে পার্টি অফিস থেকে বাড়ি ফেরার সময় বিজেপির লোকজন তাঁর উপরে চড়াও হয় বলে অভিযোগ। গুরুতর জখম সঞ্জিতকে নিয়ে যাওয়া হয় কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালে। সেখান থেকে তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয় বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে। সন্ধেয় মৃত্যু হয় সঞ্জিত ঘোষের। গোটা ঘটনায় অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিজেপি (BJP)। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মঙ্গলকোটের নিগনে বিজেপি সংসদ সৌমিত্র খাঁয়ের (Soumitra Khan) সভার পর তৃণমূলের বুথ সভাপতিকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ করেছে ঘাসফুল শিবির (TMC)। দুপুরে সঞ্জিত ঘোষ (Sanjit GHosh) বাইকে করে পার্টি অফিস থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। নিগন ঢোকার মুখে রাস্তাতেই তাঁর পথ আটকায় দুষ্কৃতীরা। সেখানে তাঁকে শাবল দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়। ওই সময় পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন আর এক তৃণমূল নেতা ইব্রাহিম শেখ। তার উপরে চড়াও হয় দুষ্কৃতীরা। ইব্রাহিম কোনওমতে প্রাণে বেঁচে যান। বিজেপির লোকজনই হামলা করেছে বলে অভিযোগ। সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিজেপির। তাদের দাবি, এটা তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। 


তৃণমূলের ব্লক সভাপতি অপূর্ব চৌধুরীর অভিযোগ,'বিজেপি ক্ষমতায় না আসতেই বাংলায় খুনের রাজনীতি শুরু হয়ে গিয়েছে। আমাদের জনপ্রিয় নেতাকে ভোটের আগে পরিকল্পনা করে খুন করেছে বিজেপি। ওই সভা থেকে সৌমিত্র খাঁ-সহ সব বিজেপি নেতা উস্কানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। তার জেরেই এই খুন।' সব অভিযোগ অস্বীকার করে বিজেপি–র বর্ধমান পূর্ব সাংগঠনিক জেলা সভাপতি কৃষ্ণ ঘোষের বক্তব্য,'এটা তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জের। বিজেপি কোনওভাবেই জড়িত নয়।'‌


আরও পড়ুন- BJP দশটা মারলে আমরা বিশটা মারব : আব্বাস সিদ্দিকী