জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করায় ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ূন কবীরের বিরুদ্ধে এফআইআর করেছে আইএমএ-র বহরমপুর শাখা। দলের নির্দেশ থাকার পরও সেই এফআইআরের পরে মুখ খুলেছেন  হুমায়ূন। শুধু মুখ খোলাই নয়, একেবারে লোক নিয়ে বহরমপুর মেডিক্যাল কলেজে যাওয়ার কথা বললেন হুমায়ূন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-'পুজোয় VIP শুধুমাত্র ডাক্তাররা', আরজি কর আন্দোলনকে সমর্থন করে উদ্যোগ...


আরজি করের তরুণ চিকিত্সকের মৃত্যু ঘটনার পর কর্মবিরতিতে নেমেছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। সেইসময় তৃণমূল নেতা-মন্ত্রীদের এনিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করতে নিষেধ করা হয় দলের তরফে। কিন্তু হুমায়ূন কবীর রয়েছেন তাঁর নিজের জায়গাতেই। শনিবার তিনি বলেন, ওদের গণতন্ত্রে ওরা যদি এত অধিকার পেয়ে যান, সাড় সাত হাজার ডাক্তার যদি এত ক্ষমতাবান হয় তাহলে আমি বলেছি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম ভাঙাব না। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম নেব না,  তৃণমূলের কোনও পতাকা নেব না। প্রয়োজন যেদিন দেখা দেবে সেদিন বহরমপুর মেডিক্যাল কলেজে হুমায়ূন কবীর একার ক্ষমতায় ২ ঘণ্টার নোটিসে ১০ হাজার লোক নিয়ে গিয়ে দেবাংশু ঘোষের মতো ডাক্তারের সঙ্গে বোঝপড়া করার ক্ষমতা হুমায়ূন কবীরের আছে। শুধু কথা বলার জন্য আমার নামে যদি এফআইআর করে দিতে পারে তাহলে তা বোঝাপড়া করার ক্ষমতা আমার আছে।


হুমায়ুন কবীর এদিন আরও বলেন,  ওরা যত খুশি মিছিল করুক। এক হাজার লোক নিয়ে মিছিল করলে আমি ৫ হাজার লোক নিয়ে মিছিল করব। ওদের মেডিক্যাল কলেজে ঘিরে রেখে দেব। মেডিক্যাল কলেজ ঘেরাও করে রাখব। নেত্রী নিষেধ করলেও শুনব না। আমার বিরুদ্ধে এফআইআর করার হিম্মত কোথা থেকে পায়? আমার আর কিছু পাওয়ার নেই। কিন্তু এরা ডাক্তার? ৫০টা ডাক্তারকে ঘরে ঢোকাতে ২ মিনিট লাগবে। আর প্রশাসনও আমার বিরুদ্ধে কী করে দেখব।



(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)