ওয়েব ডেস্ক: সোমবার কী হবে কেউ জানে না। সংঘাতের জন্য প্রস্তুত মোর্চা ও প্রশাসন। উদ্বেগে, আশঙ্কায় দলে দলে পাহাড় ছাড়ছেন পর্যটকরা। রবিবারও কোনও অশান্তি হয়নি। পাহাড় একেবারেই শান্ত। তবে পুরোপুরি স্বাভাবিক নয়। একটা চাপা উদ্বেগ ঘিরে রইল পর্যটকদের। যেন ঝড়ের আগের থমথমে ভাব।


শান্তির গ্যারান্টি দিতে পারছে না মোর্চাও। পর্যটকদের পাহাড় ছাড়ারই পরামর্শ দিলেন মোর্চা প্রধান। তার আগেই অবশ্য পাহাড় ছাড়তে শুরু করেন পর্যটকরা। শিলিগুড়িতে নেমে আসে একের পর এক গাড়ি। দার্জিলিং মেলে শিয়ালদহ পৌছন আরও কয়েকশো পর্যটক। তাঁদের ছুটি কাটানোর অভিজ্ঞতা সুখের নয়। পর্যটকদের নিরাপদে গন্তব্যে পৌছে দিতে শিয়ালদহ স্টেশন থেকে নিঃখরচায় বাসের ব্যবস্থা রেখেছিল রাজ্য সরকার।  


ফল বেরোল অ্যাডভান্সড জয়েন্টের, পূর্ব ভারতে প্রথম কলকাতার দেবাদিত্য প্রামাণিক


জয়ললিতার বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হল না ভাইঝি দীপা জয়কুমারকে