ওয়েব ডেস্ক: গরমে তীব্র জলকষ্টের মধ্যেও নষ্ট হচ্ছে জল। চাষ হচ্ছে পানীয় জল দিয়ে, আর এক কলসী জলের জন্য হাপিত্যেশ করছেন গ্রামের মানুষ। এমনটাই চলছে তারকেশ্বরের সন্তোষপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে। গ্রামবাসীদের দাবি, জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের জলের কলগুলি বসতির বাইরে বসাতেই এই দুর্দশা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের প্রকল্প আছে, আছে পরিশ্রুত জলের কল তারপরেও জলকষ্টে ভুগছেন আট থেকে দশটি গ্রামের মানুষ। গরম শুরু হতেই গ্রামে-গ্রামে একটাই প্রশ্ন...কেথায় একটু জল পাওয়া যায়।



মাটিতে বালির ভাগ বেশি। গরম পড়তেই নেমে গেছে জলস্তর। ফলে টিউবওয়েল গুলি এক্কেবারে শুকিয়ে কাঠ। ফি বছর গরমেই এমন দশা হয় এই গ্রামগুলির। এলাকায় জলকষ্ট দূর করতে ২০১৪-য় এলাকায় চালু হয় জনস্বাস্থ্য কারিগরী দফতরের প্রকল্প। ঠিক হয় পাড়ায় পাড়ায় পৌছে যাবে বিশুদ্ধ পানীয় জল। কিন্তু সে আর হল কই!  গ্রামবাসীদের অভিযোগ, কল বসেছে ঠিকই। তবে বসতি এলাকার বাইরে।



গ্রামবাসীদের অভিযোগ পরিশ্রুত পানীয় জল ব্যবহার হচ্ছে চাষের কাজে। এমন কি গবাদি পশুকে স্নান করাতে। স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যের দাবি, কাজ করার কোনও সুযোগই পাচ্ছেন না তিনি। পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির দাবি, সমস্যার কথা পৌছয়ই নি তাঁর কানে। কবে জলের কল আসবে গ্রামের ভিতর, সে আশাতেই দিন কাটাচ্ছেন সন্তোষপুরের আট-দশটি গ্রামের মানুষ। (আরও পড়ুন- মেজিয়ায় ছাই চাপা দূষণের আগুন)