যে দিকে চোখ যায়, সাদা প্রান্তর। না, কচ্ছের মরুভূমি নয়। এমন প্রান্তর দেখতে পাবেন খুব কাছেই, বাঁকুড়ার মেজিয়ায়। তাপবিদ্যুত কেন্দ্রের ছাইয়ে ঢেকে গিয়েছে পাশের লাটিয়াবানি গ্রামের পথ ঘাট, চাষের জমি। উড়ন্ত ছাইয়ের জ্বালায় অতিষ্ঠ জীবন।
ওয়েব ডেস্ক: যে দিকে চোখ যায়, সাদা প্রান্তর। না, কচ্ছের মরুভূমি নয়। এমন প্রান্তর দেখতে পাবেন খুব কাছেই, বাঁকুড়ার মেজিয়ায়। তাপবিদ্যুত কেন্দ্রের ছাইয়ে ঢেকে গিয়েছে পাশের লাটিয়াবানি গ্রামের পথ ঘাট, চাষের জমি। উড়ন্ত ছাইয়ের জ্বালায় অতিষ্ঠ জীবন।
যেখানে দেখিবে ছাই...উড়াইয়া দেখ তাই...ছাইতো উড়ছেই। তবে অমূল্য রতন আর কোথায় মিলছে। বরং উড়ন্ত ছাইয়ের দাপটে ঘোর দুর্দশা ঘনিয়ে এসেছে মেজিয়ার লটিয়াবনির জন জীবনে।
প্রদীপের নীচেই আঁধার। মেজিয়া তাপ বিদ্যুত্ কেন্দ্র। DVC-র অন্যতম বড় থার্মাল পাওযার স্টেশন। তার ঠিক পাশেই এই লটিয়াবনি গ্রাম। মেজিয়ায় উত্পাদিত বিদ্যুতে আলো জ্বলছে দূর দূরান্তে। আর প্রদীপের নীচের আঁধারের মতোই থেকে যাচ্ছে লাটিয়াবনি। তাপ বিদ্যুত কেন্দ্রের ছাইয়ে ঢাকছে এখানকার আকাশ-বাতাস।
তাপ বিদ্যুত্ কেন্দ্রের জন্য ছাই পুকুর তৈরি হয়েছিল। তবে কয়েক বছরের মধ্যেই তা ভরে যায়। অভিযোগ, তার পর ছাই রাখার কোনও ব্যবস্থা করেনি তাপ বিদ্যুত্ কেন্দ্র। ফলে বিরাট এলাকা জুড়ে প্রায় ১০ ফুট উঁচু হয়ে জমে রয়েছে ছাই। সেই ছাই উড়ে গিয়ে পড়ছে গ্রামের রাস্তাঘাট, চাষের জমিতে। স্থানীয়রা বলছেন, প্রতিদিন বাড়ছে দূষণ। খোলা আকাশের নীচে দাঁড়ালে সেই ছাইয়ে ঢেকে যাচ্ছে শরীর। স্বাভাবিক ভাবে নিঃশ্বাসটুকুও নিতে কষ্ট হচ্ছে গ্রামবাসীদের।
ছাই সমস্যা মেটাতে প্রশাসনিক স্তরে বহু চিঠি চালাচালি হয়েছে। তবে সমস্যা মেটেনি। দূষণের বিরুদ্ধে সেই ২০০৮ থেকে আন্দোলন শুরু করেছেন লটিয়াবনি মানুষ। সমস্যার স্থানী সমাধানের দাবিতে অনড় তাঁরা। (আরও পড়ুন- রাতে কোনও ওষুধের দোকান খোলে না; সমস্যায় উলুবেড়িয়ার বাসিন্দারা)
VAN-W
|
VS |
SAM-W
|
Vanuatu Women beat Samoa Women by 9 runs | ||
Full Scorecard → |
SAM-W
|
VS |
PNG-W
|
Papua New Guinea Women beat Samoa Women by 4 wickets | ||
Full Scorecard → |
VAN-W
|
VS |
PNG-W
|
Papua New Guinea Women beat Vanuatu Women by 35 runs | ||
Full Scorecard → |