নিজস্ব প্রতিবেদন: গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা কার দখলে? সোমবার দিল্লিতে তা নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন। বিমল গুরুংদের ক্ষমতাচ্যুত করে মোর্চার দখল নেয় বিনয় তামাংপন্থীরা। তারপরই মোর্চার কর্তৃত্ব নিয়ে মামলা হয় আদালতে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 




এদিকে, নির্বাচন কমিশনের খাতায় প্রেসিডেন্ট সেক্রেটারি হিসাবে নাম রয়েছে বিমল গুরুং ও রোশন গিরির। এখনও কেন তাঁদেরই নাম রয়েছে নির্বাচন কমিশনের খাতায়, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে আদালতের দ্বারস্থ হন  বিনয় তামাং। এর পাল্টা কনটেস্ট করেন বিমল গুরুং। তাঁর পাল্টা দাবি, ২০০৯ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত তাঁরই মেয়াদ ছিল। সেক্ষেত্রে তাঁদের নির্বাচনও হয়েছে। সেই সংক্রান্ত যাবতীয় নথিপত্র অফিসে রয়েছে। 


দার্জিলিংয়ে বিজেপির প্রার্থীকে ঘিরে অসন্তোষ তুঙ্গে, ক্ষোভে পদত্যাগ মোর্চা নেতার
এমতাবস্থায় বিমল গুরুং না বিনয় তামাং- গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা কোন গোষ্ঠীর দখলে তা দু'সপ্তাহের মধ্যে ঠিক করতে নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দেয় আদালত। আজ বিকাল ৩টেয় দিল্লিতে দুপক্ষের বৈঠক বসবে। বৈঠকে বিনয় তামাংয়ের পক্ষ থেকে থাকবেন জ্যোতি রাই। দুই পক্ষরই বক্তব্য শুনবে কমিশন।


শ্লীলতাহানিতে অভিযুক্ত ২ তৃণমূল কাউন্সিলরের গ্রেফতারের দাবি, জগদ্দলে রেল অবরোধ অর্জুন অনুগামীদের
প্রসঙ্গত, লোকসভা ভোটে পাহাড়ে কামব্যাক করতে মরিয়া গুরুংরা। নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য তাঁদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা হোক, এই দাবি নিয়ে দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হন বিমল গুরুং ও রোশন গিরিরা। সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে রাজ্য সরকারের লিখিত উত্তর চায় সুপ্রিম কোর্ট।
ভোটের মুখে পাহাড়ে হাত মিলিয়েছে জিএনএলএফ ও বিমল গুরুং পন্থী মোর্চা। রবিবার বিমলপন্থী মোর্চা তাদের সোশ্যাল সাইটে রাজুর প্রার্থী হওয়ার কথা প্রথম প্রকাশ করে। পরে রাজু সিং বিস্তার নাম ঘোষণা করেন কৈলাশ বিজয়বর্গীয়। এর পরই শুরু হয়ে যায় গোলমাল।শুধু তাই নয় এর জেরে পদত্যাগ করেন এক মোর্চা নেতাও।