নিজস্ব প্রতিবেদন: স্কুল থেকে প্রেম। বাড়ির অমতে বিয়ে, তারপর একসঙ্গে আলাদা বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকা। বেশ সুখেই চলছিল সংসার। কিন্তু সত্য সামনে এল একদিন। স্ত্রী জানতে পারলেন, তাঁর একসময়ের সহপাঠী, প্রেমিক তাঁকে ছাড়াও আরও তিন জন স্ত্রী রয়েছেন। প্রতিবাদ করায় জুটল চরম লাঞ্ছনা। মেরে মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল স্বামীর বিরুদ্ধে। সুবিচারের দাবিতে ওই গৃহবধূ পুলিসের দ্বারস্থ হয়েছেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন, 'মিসিং' লাল ডায়েরি, পেনড্রাইভ কোথায়? কী বললেন দেবযানী?


নিগৃহীত গৃহবধূ রিঙ্কি সিংহ মালদার ছাতিয়ান মোড়ের বাসিন্দা। তিনি গৌড় কলেজের প্রথম বর্ষের ছাত্রীও। তিনি জানান, স্কুলে প়ডার সময়ই প্রসেনজিত্ কর্মকারের সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর। তাঁরা সহপাঠী ছিলেন। কিন্তু স্কুলের গণ্ডি পেরনোর পর গ্যারেজের কাজে ঢোকেন প্রসেনজিত্। তাঁদের সম্পর্ক রিঙ্কির পরিবারের তরফে মেনে নেয়নি। বাড়ির অমতেই প্রসেনজিতকে বিয়ে করেন রিঙ্কি। তারপর মালদা কোর্ট স্টেশন এলাকায় একটি ঘরভাড়া নিয়ে থাকতে শুরু করেন।


অভিযোগ, একদিন আচমকাই এক মহিলা রিঙ্কির বাড়িতে আসেন। তিনি নিজেকে প্রসেনজিতের স্ত্রী বলে পরিচয় দেন। রিঙ্কি খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন, ফরাক্কা, আদিনা-সহ আরও জায়গায় তিনটি বিয়ে করেছেন প্রসেনজিত্


আরও পড়ুন, মডেল সোনিকা চৌহান মৃত্যু মামলায় রেহাই পেলেন না অভিনেতা বিক্রম চ্যাটার্জি


বিচার চাইতে প্রথমে প্রসেনজিতের বাড়িতে যান রিঙ্কি। কিন্তু সেখানে তাঁর কপালে জোটে চরম লাঞ্ছনা। প্রসেনজিত তাঁকে মারধর করে মাথা ফাটিয়ে দেয় বলে অভিযোগ।  রিঙ্কি সুবিচার চাইতে মালদা থানায় অভিযোগ করেন। তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।