নিজস্ব প্রতিবেদন: গুরুতর অভিযোগ উঠল Google-এর বিরুদ্ধে। Chrome ব্রাউজারের ‘ইনকগনিটো মোড’ (Incognito Mode)-এও ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্যে বেআইনি ভাবে নজরদারি চালানোর অভিযোগ উঠেছে সংস্থার বিরুদ্ধে। এই অভিযোগে Google-এর বিরুদ্ধে ৫০০ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা দায়ের করা হয়েছে মার্কিন আদালতে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মার্কিন আদালতে সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে, Chrome-এর ইনকগনিটো বা প্রাইভেট মোডেও ব্যবহারকারীর ব্রাউজিং হিস্ট্রি-এর উপর বেআইনি ভাবে নজরদারি ও ওই তথ্য সংগ্রহ করে Google।


যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে Google। সংস্থা জানিয়েছে, ইনকগনিটো মোড সম্পর্কে অনেকেরই স্পষ্ট কোনও ধারণা নেই। অনেকেই মনে করেন, ইনকগনিটো মোড ব্যবহার করলে Google Chrome-এর ‘সার্চ হিস্টোরি’ ট্র্যাক করা হয় না।


আরও পড়ুন: গ্রাহকের তথ্য পাচারের অভিযোগ কি তাহলে সত্যি? Xiaomi-র নয়া সিদ্ধান্তে বাড়ল জল্পনা


এ বিষয়ে সংস্থার এক মুখপাত্র জানান, ইনকগনিটো মোড ব্যবহার করলে ব্রাউজিং সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য ওই ব্রাউজার বা ডিভাইসে থাকে না। তবে ইউজার যে ওয়েবসাইট সার্চ করবেন, ওই ওয়েবসাইট চাইলে Google Analytics, Google Ad Manager-সহ নানা উপায়ে ইউজারের ব্রাউজিং ডিটেইল সংগ্রহ করা যাবে। এই বিষয়টি কখনওই সংস্থা ব্যবহারকারীদের কাছে গোপন করেনি বলেও দাবি Google-এর। মামলার জবাবে এই বিষয়টি সংস্থা প্রমাণ-সহ আদালতের সামনে পেশ করবে বলে জানিয়েছে।