এবার মহাকাশে জিনিয়া ফুল ফোটালেন মার্কিন নভশ্চর স্কট কেলি!
এবার মহাকাশে জিনিয়া ফুল ফোটালেন মার্কিন নভশ্চর স্কট কেলি! আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র (ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন, সংক্ষেপে আইএসএস)-এ উদ্ভিদের প্রাণের স্পন্দন অবশ্য নতুন নয়। মানুষের বাসযোগ্য কৃত্রিম উপগ্রহটির ভেজ-ল্যাবে আগেও লেটুস জাতীয় সব্জি ফলানো হয়েছে। কিন্তু এই প্রথম ফুল ফুটল মহাকাশের ঘরে! স্বাভাবিকভাবেই গবেষণাগারে নতুন সদস্য আসার খবরে উচ্ছ্বসিত নাসা। ম্যানেজার ট্রেন্ট স্মিথের কথায়, `লেটুসের সঙ্গে জিনিয়ার কোনও তুলনাই হয় না।` কেন? জিনিয়ার মতো সেটাও রীতিমতো কসরত করে ফলাতে হয়েছে আইএসএস-এর কৃত্রিম আবহাওয়ায়। তাঁর মতে, `পরিবেশ বা সূর্যালোক, জিনিয়ার জন্য দু’টোই খুব গুরুত্বপূর্ণ। আর দু’টোর কোনওটাই আইএসএস-এ নেই। তা ছাড়া জিনিয়ার জন্ম, বড় হওয়াতে সময় লাগে ৬০ থেকে ৮০ দিন। লেটুসের থেকে বেশি। ফলে লড়াইটাও দীর্ঘ।` এই কঠিন কাজটা করতে গিয়ে বেশ চাপের মুখেই পড়তে হয়েছিল গবেষকদের।
ওয়েব ডেস্ক: এবার মহাকাশে জিনিয়া ফুল ফোটালেন মার্কিন নভশ্চর স্কট কেলি! আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র (ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন, সংক্ষেপে আইএসএস)-এ উদ্ভিদের প্রাণের স্পন্দন অবশ্য নতুন নয়। মানুষের বাসযোগ্য কৃত্রিম উপগ্রহটির ভেজ-ল্যাবে আগেও লেটুস জাতীয় সব্জি ফলানো হয়েছে। কিন্তু এই প্রথম ফুল ফুটল মহাকাশের ঘরে! স্বাভাবিকভাবেই গবেষণাগারে নতুন সদস্য আসার খবরে উচ্ছ্বসিত নাসা। ম্যানেজার ট্রেন্ট স্মিথের কথায়, 'লেটুসের সঙ্গে জিনিয়ার কোনও তুলনাই হয় না।' কেন? জিনিয়ার মতো সেটাও রীতিমতো কসরত করে ফলাতে হয়েছে আইএসএস-এর কৃত্রিম আবহাওয়ায়। তাঁর মতে, 'পরিবেশ বা সূর্যালোক, জিনিয়ার জন্য দু’টোই খুব গুরুত্বপূর্ণ। আর দু’টোর কোনওটাই আইএসএস-এ নেই। তা ছাড়া জিনিয়ার জন্ম, বড় হওয়াতে সময় লাগে ৬০ থেকে ৮০ দিন। লেটুসের থেকে বেশি। ফলে লড়াইটাও দীর্ঘ।' এই কঠিন কাজটা করতে গিয়ে বেশ চাপের মুখেই পড়তে হয়েছিল গবেষকদের।