Israel Offered Hamas a Cease-fire: ইজরায়েলের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবকে ইতিবাচকই ভাবছে হামাস, জো-র ভাবনাকে স্বাগত বিশ্বনেতাদের...
Israel Offered Hamas a Cease-fire: গাজায় পূর্ণ যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠায় ইজরায়েলের ভাবনাচিন্তাকে ইতিবাচক হিসেবে বিবেচনা করার কথা জানিয়েছে প্যালেস্টাইনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: গাজায় পূর্ণ যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠায় ইজরায়েলের ভাবনাচিন্তাকে ইতিবাচক হিসেবে বিবেচনা করার কথা জানিয়েছে প্যালেস্টাইনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এই রূপরেখা বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরেন। ইজরায়েলের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবের কথা ঘোষণাকালে বাইডেন প্রায় আট মাস ধরে চলা গাজাযুদ্ধে সমাপ্তি টানার আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: Karnataka: সুরাপ্রেমীদের মাথায় বাজ! জুনের প্রথম সপ্তাহেই টানা বন্ধ মদের দোকান...
যদিও এই বাতাবরণে ছন্দপতনও ঘটেছে। দ্রুত ইজরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু বাইডেনের এই শান্তি-আলোচনা শুরুর আহ্বানে নেতিবাচক মনোভাব দেখান। জোর দিয়ে তিনি বলেন, হামাসের গাজা শাসন করার ক্ষমতা ও ইজরায়েলের জন্য তা ভয়ের হয়ে ওঠার বিষয়টির নিষ্পত্তি না করা পর্যন্ত ইজরায়েলি সেনারা লড়াই চালিয়ে যাবেন।
যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব মেনে নিতে হামাসের প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্টের আহ্বান জানানোর পর গতকাল সন্ধ্যায় একটি বিবৃতি দিয়েছে হামাস। হামাস তাদের বিবৃতিতে বলেছে, স্থায়ী যুদ্ধবিরতি, গাজা থেকে ইজরায়েলি সেনা প্রত্যাহার এবং এ উপত্যকার পুনর্গঠন ও বন্দি বিনিময় নিয়ে বাইডেনের বক্তব্যকে ইতিবাচকভাবে দেখছে তারা। হামাসের প্রতি যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব মেনে নেওয়া ও গাজায় যুদ্ধের অবসান ঘটাতে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের আহ্বানের সঙ্গে সুর মিলিয়েছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনও। আর গাজায় যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা নিয়ে এমন অন্তত ভাবনাচিন্তার স্তরের এই অগ্রগতিতে রাষ্ট্রসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও আশাবাদী।
আরও পড়ুন: Dilip Ghosh: 'মোদীজি ৩৭০ আসন চেয়েছেন, মানুষ ওঁকে ওটা দেবেন'! মন্তব্য আত্মবিশ্বাসী দিলীপের...
প্রস্তাবটি তিনটি পর্যায়ে বাস্তবায়িত করার কথা ভাবা হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে ছ'সপ্তাহের যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে। এই সময়ে গাজার সব জনবহুল এলাকা থেকে ইজরায়েলি সেনাদের সরিয়ে নেওয়া হবে। দুপক্ষই নির্দিষ্টসংখ্যক বন্দিদের মুক্তি দেবে। গাজার সব এলাকায় অসামরিক প্যালেস্টাইনিদের ঘরে ফেরার সুযোগ দেওয়া হবে। পাশাপাশি মানবিক সহায়তা কার্যক্রম বাড়ানো হবে।