নিজস্ব প্রতিবেদন: ইটালির পথেই স্পেন। করোনা আতঙ্কে দেশজুড়ে লকডাউন। মৃতের সংখ্যা তিনশো ছুঁই ছুঁই। গৃহবন্দি স্পেনের সাড়ে চার কোটিরও বেশি মানুষ। এখনও কর্মস্থলে যাওয়ার ছাড় থাকলেও, সোমবার স্পেনের পথঘাট ফাঁকাই ছিল।        


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আতঙ্কের আরেক নাম করোনা। বিশ্বজুড়ে ত্রাহি রব। মত্যুমিছিল বেড়েই চলেছে। এই পরিস্থিতিতে দেশবাসীকে গৃহবন্দি রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্পেনও।


আরও পড়ুন-২০ মার্চই ফাঁসি! মুকেশের ফাঁসির রায় সংশোধনের আর্জি খারিজ করল সুপ্রিম কোর্ট 


সপ্তাহের প্রথম দিন। কিন্তু  মাদ্রিদে রোজকার ব্যস্ততার সেই ছবি উধাও। মেট্রো স্টেশন থেকে রাস্তাঘাট, হাতে গোনা লোক দেখা গেছে। জরুরি কাজে যারা পথে বেরিয়েছেন, তাদেরও অধিকাংশের মুখে মাস্ক। স্পেনের মিলিটারি ইমারজেন্সি ইউনিটের সতর্ক নজরদারিতেই যাতায়াত করছেন তাঁরা।


শনিবারই স্পেনের সব রেস্তোরাঁ, বার, হোটেল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় সরকার। আপাতত ১৫ দিনের জন্য জারি এই নির্দেশ। শুধুমাত্র খাদ্যসামগ্রী ও ওষুধ কেনার জন্য ছাড় দেওয়া হয়েছে। এছাড়া কর্মস্থল, হাসপাতাল এবং ব্যাঙ্কে যাতায়াতেও আপাতত ছাড় রয়েছে।


আরও পড়ুন-৩১ মার্চের পরিবর্তে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ থাকবে রাজ্যের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: মমতা


ধর্মাচরণের পড়েছে করোনার প্রভাব। জমায়েত এড়াতে রবিবার আর্চবিশপের নেতৃত্বে মাস প্রার্থনা ইন্টারনেটে স্ট্রিমিং করা হয়। স্পেনে কোভিড-নাইনটিন আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৯ হাজারের কাছাকাছি। মৃতের সংখ্যা তিনশোর কাছে। দুর্দিনের এই সময়েও মাস্কের কালোবাজারিতে নাজেহাল স্পেনের প্রশাসন। দক্ষিণ স্পেনের একটা কারখানা হানা দিয়ে বেআইনিভাবে মজুত দেড় লক্ষ মাস্ক বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিস। বাজেয়াপ্ত অধিকাংশ মাস্কই স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে বিলি করা হবে।