নিজস্ব প্রতিবেদন: চিন ছাড়িয়ে ইউরোপেও থাবা বসিয়েছে করাল করোনা। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। বিশ্ব পর্যটনে পড়েছে গভীর প্রভাব। কবিতার শহর, প্রেমের শহরও করোনা-আতঙ্কে কাঁটা। ফ্রান্সে মৃত্যু যেমন বাড়ছে, তেমনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণের সংখ্যাও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-৩১ মার্চের পরিবর্তে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ থাকবে রাজ্যের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: মমতা


প্রেমের গম্বুজেও বেদনার স্পর্শ। আইফেল টাওয়ারের গগনচুম্বী মুগ্ধতায় যাঁরা আবিষ্ট হতে এসেছিলেন যোজন পেরিয়ে, তাঁরাও হতাশ। কারণ, অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়ে গেছে আইফেল টাওয়ার ও ল্যুভর মিউজিয়ামের দরজা। ক্যাফে, রেস্টুরেন্ট কিংবা সিনেমা হলের ঝাঁপ আপাতত বন্ধ। ১০০ জনের বেশি মানুষের জমায়েত করা যাবে না। ফ্রান্স সরকারের আরও আগে এটা করা উচিত ছিল।  আরও আগে করা উচিত ছিল। একটু দেরি হয়ে গেছে। সংক্রমণ অনেকটা ছড়িয়ে গেছে। মন্তব্য ছাত্র ওউমাইমা ইয়ামহরির।


গত বছরের নভেম্বরেই প্লেনের টিকিট কেটে ফেলেছিলেন। শেষ মুহূর্তে ক্যানসেল করতে পারেননি। ফলে, সুদূর ভারত থেকে উড়ে যাওয়া পর্যটকরা প্যারিসে গিয়ে আতান্তরে পড়েছেন। বিপদে পড়েছেন মেক্সিকোর পর্যটকরাও।


আরও পড়ুন-Live: দেশে করোনা আক্রান্ত বেড়ে ১১৮, বন্ধ থাকবে ICDS কেন্দ্র, বাড়িতেই পৌঁছে যাবে চাল-ডাল


এক বছর আগেই এই ট্যুরটা প্ল্যান করেছিলাম। এমন একটা পরিস্থিতিতে পড়ে গেলাম। আমরা শুধু বাইরে থেকে ছবি তুলে চলে যাব। জানালেন, মেক্সিকোর পর্যটক উনুয়েন নিসেন।


গত বছর ল্যুভর মিউজিয়াম দেখতে যান প্রায় ৯৬ লক্ষ মানুষ। ভার্সেই রাজপ্রাসাদে পা পড়েছিল প্রায় ১ কোটি পর্যটকের। বিশ্বের অন্যতম সেরা দুই পর্যটনস্থলে করোনা-ত্রাস। ফ্রান্সের অর্থনীতি হু হু করে নামছে। কাঁদছে প্রেমের শহর।