জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: 'ইন্টারন্যাশনাল ডে অফ ডেমোক্রেসি' বা 'আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস' বিশ্বের ইতিহাসে অতি অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। গণতন্ত্র এমন এক অবস্থা বা এমন এক আবহ যা ব্যক্তি মানুষের স্ফুরণের জন্য আদর্শ। সারা বিশ্ব জুড়ে্ দিনটি যথাবিহিত মর্যাদায় পালিত হয়। দিনটির সঙ্গে মানবাধিকারের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। দিনটির ইতিহাস অবশ্য খুব বেশি নয়; ২০০৭ সালে রাষ্ট্রসঙ্ঘ দিনটি ঘোষণা করে। পৃথিবীর ৪৬টি দেশের সংসদে দিনটি পালিত হয়। তবে দিনটি প্রথম পালিত হয় ২০০৮ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর। গণতন্ত্রের মূল যে উপজীব্য তা হল এর ভিতের স্পেস দেওয়ার যে ভাবনা। ব্যক্তি-মানুষকে, ব্যক্তি-ভাবনাকে এবং ব্যক্তি-অস্তিত্বকে মান্যতা দেওয়া, তার অধিকারের পরিসরকে বৃদ্ধি করাই হল গণতন্ত্রের স্বপ্ন, লক্ষ্য। যে কোনও রাজনীতিতে, যে কোনও সংস্থায়, প্রতিষ্ঠানে, সংঘে গণতন্ত্র হল মূল শক্তি। ব্যক্তিকে গুরুত্ব দিয়ে সমষ্টিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার মন্ত্র হল এই গণতন্ত্র। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: World Suicide Prevention Day 2022: বিশ্বে প্রতি বছর ৭ লক্ষ মানুষ আত্মহত্যা করেন! কেন এত আত্মহত্যা?


যে কোনও গণতান্ত্রিক দেশই দেশ হিসেবে অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকা এক দেশ। যেমন ভারত। গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে সারা বিশ্বে ভারত খুবই সম্মানিত দেশ। যেদেশে গণকণ্ঠ রুদ্ধ নয়, যেখানে ব্যক্তিস্বাধীনতার সঙ্গে ব্যক্তিভাবনার মুক্তির আবহাওয়া বিরাজ করে সেটা অন্যদের কাছে ঈর্ষার। তেমন একটা রাজনৈতিক, সামাজিক পরিসর পাওয়া যে কোনও দেশের যে কোনও মানুষের কাছেই তৃপ্তির, আনন্দের। সংসদীয় গণতন্ত্রে সরকার গড়ার লক্ষ্যে আয়োজিত ভোটে নিজের মত জানানোর যে 'স্পেস' সেটা অন্য যে কোনও ধরনের তন্ত্রের চেয়েই অনেক অনেক শ্রেষ্ঠতা সূচক। ব্যক্তি-মানুষ এখানে অনেক শক্তিশালী। অনেক বড় সম্ভাবনার আধার। 


এথেন্সকে ধরা হয় বিশ্বের প্রাচীনতম গণতন্ত্র। আর ভুটান হল বিশ্বের কনিষ্ঠতম গণতান্ত্রিক দেশ।  


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)