নিজস্ব প্রতিবেদন: আর্থিক মন্দায় ধুঁকছে দেশে। জঙ্গিদের মদত দেওয়া নিয়ে আন্তর্জাতিক মঞ্চে ধাক্কা খেতে হচ্ছে বারবার। এরপর রাষ্ট্রসংঘে ফের বেইজ্জত হতে হল পাকিস্তানকে। পাকিস্তানের সংখ্যালঘুদের ওপরে অত্যাচারের কথা তুলে রাষ্ট্রসংঘে ইমরান খানকে ফের একদফা চাপে ফেলে দিল দেশেরই এক এনজিও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-মিড-ডে মিলে এবার ডিমের সঙ্গে মাছ-চাটনি-পোস্তও, মেনু নির্দিষ্ট করে দিলেন জেলাশাসক


রাষ্ট্রসংঘে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা বিষয়ক এক বৈঠকে পাক এনজিও হিউম্যান রাইটস ফোকাস-এর প্রধান দেশে সংখ্যালঘুদের ওপরে অত্যাচারের কথা তুলে ধরেন। সংস্থার প্রেসিডেন্ট নাভিদ ওয়াল্টার বলেন, পাকিস্তানে ধর্মীয় সংখ্যালঘু হওয়ার কারণে পাকিস্তানে সংখ্যালুদের ওপরে অত্যাচার হচ্ছে।


নাভিদ বলেন, পাকিস্তানে আহমেদিয়াদের ওপরে অত্যাচার বেড়েই চলেছে। চিনে সংখ্যালুঘুদের ওপরে নির্যাতনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের নিরাপত্তার কথা তুলে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্বাধীণতা কেড়ে নেওয়া হচ্ছে দুনিয়ার বিভিন্ন দেশে।



১৯৯৪ সাল থেকে পাকিস্তানে মানবাধিকার রক্ষা কাজ করে চলেছেন নাভিদ ওয়াল্টার। দেশের সংখ্যালঘুদের স্বার্থ রক্ষায় তিনি গঠন করেন হিউম্যান রাইটস ফোকাস পাকিস্তান নামে একটি সংগঠন।


আরও পড়ুন-অবিলম্বে দেশের অর্থমন্ত্রী বদলের দরকার, সীতারমণের অর্থনীতির জ্ঞানকে কটাক্ষ করে মন্তব্য কংগ্রেসের


নাভিদের ওই মন্তব্যের পরিপ্রক্ষিতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন ও কানাডার মতো দেশ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি স্যাম ব্রাউনব্যাক বলেন, পাকিস্তানে বহুদিন ধরেই ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা দমনপীড়নের শিকার। সেখানে খ্রিষ্টান, আহমেদি ও হিন্দুদের ওপরে অত্যাচার হচ্ছে। এটা ভেবে নেওয়ার কোনও কারণ নেই যে দেশে যু্দ্ধ বিগ্রহ হলেই ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা অত্যাচারের শিকার হন। চিন উইঘুর মুসলিমরা, তিব্বতে বৌদ্ধরা ছাড়াও প্রটেস্টান ও ক্যাথোলিকরাও দুনিয়ার বিভিন্ন প্রান্তে অত্যাচারের শিকার।