নিজস্ব প্রতিবেদন: অনুচ্ছেদ ৩৭০ প্রত্যাহারের পর এই প্রথম রাষ্ট্রসঙ্ঘের সাধারণ সভার মঞ্চে দেখা যাবে নরেন্দ্র মোদী এবং ইমরান খানকে। মুখোমুখি না হলেও আজ এই দুই রাষ্ট্রপ্রধানের বক্তৃতা রাখবেন। কাশ্মীর উত্তেজনার আবহে এই দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মঞ্চ শেয়ার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


জানা যাচ্ছে প্রথমে বক্তৃতা রাখতে পারেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কঠোর হাতে সন্ত্রাস দমন, দক্ষিণ এশিয়া শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং দেশের উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগের বার্তা দিতে পারেন নরেন্দ্র মোদী। কিন্তু পাকিস্তান শুধুমাত্র কাশ্মীর বিষয়ে চাঁচাছোলা বক্তব্য রাখতে পারে। ইতিমধ্যে আন্তজার্তিক মহলে সে ভাবে সুবিধা করতে পারেনি ইসলামাবাদ। কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই মঞ্চ ইমরান খানের কাছে অন্তিম অস্ত্র। ভারতকে কোণঠাসা করতে মরিয়া প্রচেষ্টা চালাবেন তিনি।


আরও পড়ুন- নিরাপত্তা হার মানাবে অনেক ভিআইপিকেও! এই হাতিকে সবসময়ে ঘিরে থাকে পাঁচ বন্দুকধারী


উল্লেখ্য, গতকাল নিউ ইয়র্কে সার্ক বৈঠকে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের বক্তৃতা অনুষ্ঠান বয়কট করেন পাক বিদেশমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশি। আর আজ ইমরান খান কী প্রতিক্রিয়া দেবে, সে দিকে তাকিয়ে গোটা বিশ্ব। সম্প্রতি নরেন্দ্র মোদী ও ইমরান খানের সঙ্গে পৃথকভাবে বৈঠক করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সন্ত্রাসবাদ বিষয়ে কোনও সমঝোতা নয় স্পষ্ট বুঝিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ফের মার্কিন প্রেসিডেন্ট কাশ্মীর সমস্যা সমাধানে মধ্যস্থতা করার অফার দেন। যদি ভারত সম্মতি থাকে তাহলেই এই পদক্ষেপ করতে পারেন বলে জানান ডোনাল্ড ট্রাম্প।