নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনার মাঝেই বিস্ফোরণের শব্দে সিরিয়ার সংসদ নির্বাচন। রবিবার ৮ টা থেকে শুরু হয়েছে ভোট প্রক্রিয়া। মোট আসন ২৫০, লড়ছেন ২ হাজারেরও বেশি প্রতিদ্বন্দ্বী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ভোটের আগেই বারুদের গন্ধ মিলেছে রাজধানী দামেস্কে। দুবার বিস্ফোরণে কেঁপে উঠেছে ঘৌতা ও ইদলিব। টানা ২০ বছর ধরে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাসার-আল-আসাদ। ভোটের লড়াইয়ে নাম লেখায়নি বেশিরভাগ বিরোধী দল। তাই এবারেও পাল্লা ভারী আসাদের। এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।  ২০১১ সালের গৃহযুদ্ধের পর এটি তৃতীয় জাতীয় নির্বাচন। আগের বছরের মতো ১৩ এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও করোনা থাবায় তা বাতিল হয়ে যায়। ১৪ মার্চ ঘোষণা করা হয় ভোট হবে ২০ মে। কিন্তু মে মাসেও করোনার বাড়বাড়ন্ত। তাই ৭ মে ঘোষিত হয় চূড়ান্ত ভোটের তারিখ।


আরও পড়ুন:খবর পড়তে পড়তে অ্যাঙ্করের খুলে গেল দাঁত, তারপর...দেখুন ভিডিয়ো


৪ বছর অন্তর নির্বাচন হয় সিরিয়ায়। শেষ নির্বাচন হয়েছিল ২০১৬ সালে। ২৫০ আসন বিশিষ্ট সিরিয়ার পার্লামেন্টে ২০০টি আসন পায় ন্যাশনাল প্রোগ্রেসিভ ফ্রন্ট। যার মধ্যে আসাদের দল আরব সোশ্য়ালিস্ট বাথ পার্টি ১৭২টি। বাকি ৫০ নির্দলের ঝুলিতে। যদিও নির্বাচনের এই ফলাফলকে স্বীকৃতি দেয়নি রাষ্ট্রসংঘ।


এবছর ৩ মার্চ প্রেসিডেন্ট বাসার-আল-আসাদ ডিক্রি জারি করে নির্দেশ দিয়েছিলেন যে ২৫০ টি আসনের মধ্যে ১২৭ টি আসনে পদে বসবেন কৃষক ও শ্রমিকরা। বাকি ১২৩ টি আসনে ভিন্ন লোকেরা থাকবেন।