নিজস্ব প্রতিবেদন: চিনকে ‘ব্রাত্য’ রেখে বিশ্বের সবচেয়ে বড় নৌ-মহড়া চালাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। লক্ষ্য রিমপ্যাক (রিম অব দ্য পেসিফিক এক্সারসাইজ)-এ অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার। কিন্তু এ বারে চিনকে আমন্ত্রণ না জানিয়ে কূটনৈতিক মহলে জল্পনা উস্কে দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। জানা গিয়েছে, মে মাসে দক্ষিণ চিন সাগরে বড়সড় মহড়ার অনুষ্ঠিত করে বেজিং। যারপরই রিমপ্যাক থেকে বেজিং-কে বিচ্ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নেয় পেন্টাগন। ২০১৪ এবং ২০১৬ সালে রিমপ্যাকে অংশগ্রহণ করেছিল বেজিং।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- সৌদিকে তেলের উত্পাদন বাড়ানোর আর্জি জানালো ডোনাল্ড ট্রাম্প


এ বারের রিমপ্যাক-এ ২৫টি দেশের ৪৬টি যুদ্ধজাহাজ এবং সাবমেরিন, ২০ টি যুদ্ধবিমান এবং ২৫ হাজার সেনা অংশগ্রহণ করে। ভারতে নৌবাহিনীর হয়ে আইএনএস সহযাদ্রীও অংশগ্রহণ করে। মার্কিন নৌসেনার কম্যান্ডার জন আলেক্সজান্ডার জানিয়েছেন, রিমপ্যাক-এ অন্তর্ভুক্ত দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করতে একসঙ্গে কাজ চালিয়ে যেতে হবে।


আরও পড়ুন- বাণিজ্য যুদ্ধে মার্কিন-কানাডার তরজা চরমে, নতুন করে শুল্ক বসালেন ট্রুডো


পেন্টাগন তরফে জানানো হয়েছে, রিমপ্যাক-এ চিনের অনুপস্থিতি মানে বিশ্বের দেশগুলির নৌবাহিনীর সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করার সুবর্ণ সুযোগ হাত ছাড়া হওয়া। যদিও কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, চিন সাগরে ‘বিতর্কিত এলাকায়’ মহড়া চালিয়ে যে ভাবে আগ্রাসনী ভূমিকা দেখিয়েছে বেজিং, তাতে ‘শাস্তি’ দিতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।



আরও পড়ুন- ট্রাম্পকে ‘প্রতিশ্রুতি’ দিলেও গোপনে পরমাণু অস্ত্র তৈরি চালিয়ে যাচ্ছেন কিম!