নিজস্ব প্রতিবেদন: মুখ খুললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও। আগেই পুলওয়ামা ঘটনার নিন্দা করে ভারতের পাশে দাঁড়িয়েছে আমেরিকা। এবার ওই ঘটনাকে ‘ভয়াবহ’ বলে ব্যাখ্যা করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, ওই ঘটনার রিপোর্ট বিভিন্ন জায়গা থেকে মিলেছে। সত্যিই ভয়াবহ ঘটনা। ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, সঠিক সময়ে আমরা এ বিষয়ে জবাব দেব। ট্রাম্পের এ হেন মন্তব্যে খানিকটা বিপাকেই পড়ল পাকিস্তান।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- ভিডিয়ো: প্রোটোকল ভেঙে বিমানবন্দরে উষ্ণ আলিঙ্গনে সৌদির যুবরাজকে অভ্যর্থনা মোদীর


পাকিস্তানকে ‘সন্ত্রাসবাদের ভূস্বর্গ’ বলে তকমা দিয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রই। এমনকি জঙ্গি দমনে কড়া পদক্ষেপ না করায় পাকিস্তানকে সামরিক অনুদানও বন্ধ করে দেয় হোয়াইট হাউজ। পুলওয়ামা ঘটনার পর ইসলামাবাদকে আরও কড়া পদক্ষেপ করার হুঁশিয়ারি দেয় আমেরিকা। ট্রাম্পের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বল্টনও ভারতের পাশে দাঁড়িয়ে জঙ্গি হামলার সমালোচনা করেন। এছাড়াও, বিদেশসচিব মাইক পম্পেও, হোয়াইট হাউজের প্রেস সেক্রিটারি সারা স্যান্ডার্স তাঁদের পৃথক বিবৃতিতে জইশের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করার হুঁশিয়ারি দেয় পাকিস্তানকে।


আরও পড়ুন- ইমরানের 'নতুন পাকিস্তান'-এর ফানুস ফুটো করল ভারতের বিদেশমন্ত্রক


 এ দিন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাংবাদিক বৈঠক বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার দুই প্রতিবেশী ভারত এবং পাকিস্তান একসঙ্গে হাঁটলে, খুশি হব। পুলওয়ামা ঘটনার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, ব্রিটেন-সহ বিভিন্ন দেশ নিন্দায় সরব হয়েছে। জওয়ানদের পরিবারের প্রতি সমবেদনাও জানানো হয়েছে। গত কাল পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান পুলওয়ামা ঘটনার পর এই প্রথম সাংবাদিক বৈঠক করেন। কিন্তু এ দিন জঙ্গি হামলার নিন্দা করা তো দূর, উল্টে প্রত্যাঘাতের ইঙ্গিত দেন তিনি। বলেন, যুদ্ধ দুই দেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। আলোচনার মাধ্যমেই সমস্যার মোকাবিলা করা দরকার। তবে, ভারত যদি পাল্টা হামলার ভাবনাচিন্তা করে, তাহলে পাকিস্তানও প্রত্যাঘাত করতে প্রস্তুত।