ওয়েব ডেস্ক: ভোটপর্ব মিটে গেলেও জেলায় জেলায় অশান্তি চলছেই। বীরভূম থেকে উত্তর চব্বিশ পরগনা। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা থেকে হুগলি। অশান্তি নানা জায়গায়।
দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা - বারুইপুরের নবগ্রামে সিপিএম কর্মী শুকদেব পৈলানের বাড়িতে আগুন। আতঙ্কে গ্রামছাড়া পরিবার। সিপিএমের অভিযোগ, হুমকি সত্তেও ভোট দিতে গিয়েছিল এই পরিবার। তাই হামলা চালিয়েছে তৃণমূল। অভিযোগ অস্বীকার করে তৃণমূলের দাবি, মিথ্যা নাটক করছে সিপিএম।   
বীরভূম - বীরভূমের কাঁকরতলার হরিয়াতলাতে তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিল দুষ্কৃতীরা। শনিবার সকালে এই ঘটনা ঘটে। ঘটনার জন্য দলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বকেই দায়ী করেছে আক্রান্ত পরিবার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

হুগলি - ভোট পরবর্তী হিংসা হুগলিতেও।রিষড়ায় বারুজীবী এলাকায় তৃণমূল নেতা যুগল নন্দীর বাড়িতে বোমা ছুঁড়ল দুষ্কৃতীরা। বোমা বিস্ফোরণে
কেউ আহত হননি। তৃণমূলের অভিযোগ, হামলার পেছনে রয়েছে সিপিএম। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছে সিপিএম।


উত্তর চব্বিশ পরগনা - বারাকপুরের পানপাড়ায় এক ব্যক্তির বাড়িতে হামলা। অভিযোগ, শুক্রবার  রাত এগারোটা নাগাদ চার দুষ্কৃতী তাদের বাড়ি লক্ষ্য করে বোমা ছেড়ে। রাতেই ঘটনাস্থলে আসেন স্থানীয় সিপিএম প্রার্থী দেবাশিস ভৌমিক। তবে গোস্বামী পরিবার জানিয়েছে, তারা কোনও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত নন।


দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা - পঞ্চায়েত অফিসে ঢুকে মহিলা প্রধানকে চুলের মুঠি ধরে বাইরে বের করে দিল দুষ্কৃতীরা। জয়নগরের মায়াহাউড়ির ঘটনা। অভিযোগ, মারধর করা হয়েছে তাঁর স্বামীকেও। ভাঙচুর চালানো হয় পঞ্চায়েত অফিস,ও অ্যাম্বুলান্সে। বিজেপি ও এসইউসিআইয়ের দিকে অভিযোগ পঞ্চায়েত প্রধানের। অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিজেপি ও এসইউসিআই।