দলের কাছে ক্ষমা চেয়ে চিঠি দিলেন আরাবুল ইসলাম। একটা শেষ সুযোগ চাইলেন দলের কাছে। চিঠি পাঠিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। ভাঙড়ের প্রাক্তন বিধায়ক চিঠি পাঠিয়েছেন তৃণমূলের শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটিতেও। দলের শীর্ষ নেতাদের বারবার  এসএমএস করেও ক্ষমা চেয়েছেন আরাবুল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দল থেকে বহিষ্কারের পর  বুধবার গোটা দিনটা ঘর বন্দি হয়েই ছিলেন আরাবুল ইসলাম। দফায় দফায় বৈঠক চলে অনুগামীদের সঙ্গে। বুধবার দুপুর থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছিল  দলের কাছে ক্ষমা চাওয়ার তোড়জোর। বৃহস্পতিবার দল নেত্রীকে চিঠি পাঠালেন ভাঙড়ের প্রাক্তন বিধায়ক। প্রার্থনা শেষ একটা সুযোগ দিক দল। সুযোগ পেলে দলের নির্দেশেই  কাজ করবেন বলে চিঠিতে জানিয়েছেন আরাবুল।   


চিঠি নিয়ে সোজা গঙ্গাসাগরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে পৌছে গিয়েছেন আরাবুলের দূত। আরাবুল চিঠি দিয়েছেন দলের শৃঙ্খলা রক্ষা কমিটিকেও। বৃহস্পতিবারও যোগাযোগ করা যায়নি আরাবুলের সঙ্গে।  তবে দুপুরে ছায়াসঙ্গী মোমিনুল ইসলামের সঙ্গে একবার বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন তিনি। বাকি সময় বাড়ির দরজা বন্ধ। আরাবুলের সমর্থনে  বৃহস্পতিবার মিছিল করেন বৈদিক ভিলেজ কাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত ক্ষুদে ইসলাম।


তোলাবাজি থেকে দলের কর্মী খুন। আরাবুলের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগে রীতিমতো অস্বস্তিতে পড়ে তৃণমূল। সেই অস্বস্তি ঝেড়ে ফেলে শেষ পর্যন্ত মঙ্গলবার তাঁকে ছ বছরের জন্য বহিষ্কার করে দল। এখন ক্ষমা চেয়ে কি পার পেয়ে যাবেন তিনি? নাকি তৃণমূল নেতৃত্ব শাস্তি বহাল রাখবে সেটাই এখন দেখার।