ক্যানিং-এ থানায় দুষ্কৃতীদের হামলা, মার খেল পুলিস
ফের মার খেল পুলিস। এবার ক্যানিং-এ থানায় ঢুকে পুলিসের ওপর হামলা চালাল দুষ্কৃতীরা। জমি বিবাদের জেরে মালিরধার গ্রামের তৃণমূলের দুই গোষ্ঠী মধ্যে সংঘর্ষ হয়। থানায় অভিযোগ জানানোকে কেন্দ্র করে আক্রমনের শিকার হয় পুলিস।
ব্যুরো: ফের মার খেল পুলিস। এবার ক্যানিং-এ থানায় ঢুকে পুলিসের ওপর হামলা চালাল দুষ্কৃতীরা। জমি বিবাদের জেরে মালিরধার গ্রামের তৃণমূলের দুই গোষ্ঠী মধ্যে সংঘর্ষ হয়। থানায় অভিযোগ জানানোকে কেন্দ্র করে আক্রমনের শিকার হয় পুলিস।
রাজ্যে পুলিসের মার খাওয়ার বিরাম নেই। আবার থানায় ঢুকে পুলিস পেটানোর ঘটনা ঘটল। এবার দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার ক্যানিংয়ে। সেখানেও শাসক দলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ছায়া। ক্যানিংয়ের মালিরধার গ্রামে একটি জমিকে কেন্দ্র করে বেশ কিছুদিন ধরেই গণ্ডগোল ছিল। গণ্ডগোল মেটাতে এলাকার পঞ্চায়েত সদস্য বলরাম মণ্ডল স্থানীয়দের নিয়ে মীমাংসায় বসেন। অভিযোগ সেই সময়ে বেশ কিছু লোকজন বলরাম মণ্ডলের ওপর চড়াও হয়। পাল্টা হামলা চালায় বলরাম মণ্ডলের অনুগামীরা। এবং উভয় পক্ষই আদতে তৃণমূলের সমর্থক কর্মী। ঘটনার অভিযোগ জানাতে থানায় যান বলরাম মন্ডলের গোষ্ঠী এবং সেখানেও হাজির হন তৃণমূলের আরেক গোষ্ঠীর সদস্যরা। এই সময়ে থানায় ঢোকা নিয়ে পুলিসের সঙ্গে বচসা বাধে। ধস্তাধস্তিও হয় পুলিসের সঙ্গে। জখম হন দুই পুলিস কর্মী।
চলতি সময়ে রাজ্যে পুলিস পেটানোর ঘটনা নতুন নয়। আলিপুর, আউশগ্রাম, চাংড়াবান্ধা, লেকটাউন,মহিষাদল একেরপর এক পুলিসের ওপর হামলার ঘটনা। সঙ্গে জুড়ল ক্যানিংয়ের নাম। তবে ক্যানিংয়ে ঘটনার পরপরই নজনকে আটক করে পুলিস। মালিরধারা গ্রামে প্রায় সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় পুলিস ও কেন্দ্রীয়বাহিনীর টহলদারি।