গোপাল ভাঁড়ের নামে মেলা হচ্ছে কৃষ্ণনগরে
এতদিন ছিলেন মনে- মনে। এবার মেলায়। গোপাল ভাঁড়ের নামে মেলা হচ্ছে কৃষ্ণনগরে। এমনিতেই বাঙালির গল্প আসরে গোপাল ভাঁড়ের অবাধ যাতায়াত। রসিক সেই মনুষটির স্মরণে এবার মেলা শুরু হল।
ওয়েব ডেস্ক: এতদিন ছিলেন মনে- মনে। এবার মেলায়। গোপাল ভাঁড়ের নামে মেলা হচ্ছে কৃষ্ণনগরে। এমনিতেই বাঙালির গল্প আসরে গোপাল ভাঁড়ের অবাধ যাতায়াত। রসিক সেই মনুষটির স্মরণে এবার মেলা শুরু হল।
গল্পের আর শেষ নেই। পেটে খিল ধরা হাসির মোড়কে চালাকির গল্প। সাগর মন্থনের মত, রসিক বাঙালির হৃদয় মন্থনের অমৃত অমরত্ব দিয়েছে গোপাল ভাঁড়কে। তাই তিনশ বছর পেরিয়েও নতুন করে গোপালকে স্মরণ করে মেলা হচ্ছে কৃষ্ণনগরে।
সঞ্জয় দত্তের সঙ্গে কাজ করে তাঁকে বাস্তবের সুপার হিরো মনে হচ্ছে অদিতির
মাথায় টাকা, ভুঁড়ি, কাঁধে গামছা। অসম্ভব বাক পটু। বুদ্ধি বেশ দুষ্টু। তবু সবার প্রিয়। দুষ্টু বুদ্ধির গোপালকে সভায় স্থান দিয়েছিলেন রাজা কৃষ্ণচন্দ্র। মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র কৃষ্ণনগর রাজবাড়ি প্রাঙ্গনে বারোদোলের মেলা শুরু করেছিলেন। সেই মেলার প্রস্তুতি চলছে। তার আগেই শুরু হয়েছে গোপাল ভাঁড় মেলা। কৃষ্ণনগরের কারবালা মাঠে।
মেলায় নাগরদোলা আছে। বেলুন বিক্রি হচ্ছে। মানে আর পাঁচটা মেলায় যেমন হয়, গোপাল ভাঁড় মেলায় সবকিছুই মজুত। তবু এই মেলা অন্য মেলার থেকে আলাদা। কারণ সেই একটাই মেলা এমন ব্যক্তির নামে--যিনি অন্যদের মাঝে থেকেও সবার চেয়ে ছিলেন আলাদা।