ওয়েব ডেস্ক: ধীরে ধীরে নেমে যায় বন্যার জল। হেমন্ত শেষে উত্তুরে হাওয়ায় খানাকুল ধীরে ধীরে সবুজ হয়ে ওঠে। কিন্তু বছর পেরোলেও বানভাসিদের চোখের জল শুকোয় না। সরকার যায়,আসে কিন্তু সেই অনাদিকালের বারমাস্যার বদল হয় না । রূপনারায়ণ আর মুণ্ডেশ্বরী  দামোদরের দুই শাগরেদ তটস্থ করে রাখে মেদিনীপুর লাগোয়া হুগলির খানাকুলকে। প্রতি বছর জলে ভাসে। মাটির বাড়ি হলেতো রক্ষে নেই। একতলা পাকাবাড়ি থাকে জলের তলায়। নৌকা কিম্বা দোতালায় বাস সারাটা বর্ষা। গত বর্ষাতেই খানাকুলের মাডোখানা অঞ্চলের পানশিউলি,ঢলডাঙা,শশাপতা, কামদেবচক,হানুয়ার বহু বাড়ি জলে তলিয়ে গিয়েছিল। গত বছরের বন্যার হামলা সাক্ষী হয়ে এখনও দু -একটি বাড়ি ঝুলছে নদীর ধারে। দেখার কেউ নেই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন অলিম্পিকের জন্যই আজ চোখের কোণে জল চিকচিক


দেখেনা, কথাটা সত্য নয়। দেখেতো বটেই , ফি বছর বন্যার সময় সরকারি আধিকারিকরা নৌকা চড়ে গ্রাম ঘুরে দেখার ডিউটি করেন। আসেন নেতারা। ছবি তোলা হয় বানভাসি গ্রামের। বিলি হয় চিড়ে গুড়। কিন্তু আদতে বদল হয় না কিছুই। আকাশে ফের কালো মেঘ। দু দিন ধরে টানা বৃষ্টি । ইতিমধ্যেই জল থইথই। জোয়ার শুরু হয়েছে রূপনারায়ণে। সব মিলিয়ে আবার বিপদের দিন গুনছেন এলাকার মানুষ।


আরও পড়ুন  সেরা সুরা