ওয়েব ডেস্ক: ক্রান্তি এলাকায় চেল নদীতে একটা সেতুর খুব প্রয়োজন। শুধু গ্রামের ভুক্তোভোগিরা নয়, প্রয়োজনটা যে খুব জরুরি তা জানেন রাজনৈতিক দলের নেতানেত্রীরাও। আর জনেন বলেই প্রতিবার ভোটের সময়  সেতুটাকেই ইস্যু করেন। বলেন ভোট পেরোলেই সেতু হবে চেল নদীতে। কিন্তু সেতু আর হয় না। মালবাজারের ক্রান্তি এলাকায় নদী পারের বাসিন্দারা পরিবর্তনের আগে ও পরে যে তিমিরে ছিলেন সেই তিমিরেই। বর্ষাতে নদী  উথালপাথাল। এমনি সময়েও কখনও কোমর কখনও হাঁটু জল থাকে।  বর্ষাতে নৌকা চলে। অন্য সময় হেঁটে পার হওয়া ছাড়া উপায় নেই। মালবাজারের ক্রান্তি,রাজডাঙা,চ্যাংড়ামারি,কাঠামবাড়ি সহ বেশ কিছু চা বাগানের বাসিন্দাকে মাল যেতে হলে  চেল নদী পেরোতেই হয়। ওই এলাকার প্রায় ষাট হাজার মানুষের লেখাপড়া,চাকরি বাকরি , চিকিত্‍সা সবই নদীর ওপারে। অথচ পারাপারের কোনও সুবন্দোবস্ত নেই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন জীবনের সেরা শিক্ষাটা কোনও ক্রীড়াবিদ হিসেবে আমাদের দিয়েছেন অনিল কুম্বলে


প্রতিবার ভোটের আগে যেমনটা হয় আর কী,  সব দলের সব নেতাই বলেছিল ভোট পেরোক ব্রিজ হবে। মন্ত্রী গৌতম দেব তো বলেই দিয়েছিলেন ভোটের পরপরই টেন্ডার ডেকে ক্রান্তি এলাকায় চেলের ব্রিজ হবে। সেই ব্রিজ আর হয়নি। এখনও রাতবিরেতে রোগী নিয়ে পঞ্চান্ন কিলোমিটার ঘুরপথে হাসপাতালে যেতে হয়। গত পাঁচ বছরে চেল নদী পারাপার করতে গিয়ে জলের স্রোতে ভেসে যাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। তবুও কোমর ঠেলা জলে নদী পার করতে হয়। তবুও হুঁশ ফেরে না প্রশাসনের।


আরও পড়ুন  জানেন আমাদের কোটি টুইটে সবথেকে বেশি কোন খাবারের নাম থাকে?