ওয়েব ডেস্ক: তৃণমূল পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েতে অনাস্থা তৃণমূলেরই।গোঘাটের বালি গ্রাম পঞ্চায়েতে, এমনই পর্যায়ে পৌছেছে তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দ্ব। মোট উনিশ জন সদস্যের মধ্যে অনাস্থায় সায় রয়েছে এগারো জনের। আড়াই বছর কাটতে না কাটতেই, হুগলির গোঘাটের বালি গ্রাম পঞ্চায়েতে আজব কাণ্ড। তৃণমূল প্রধানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনলেন, এই পঞ্চায়েতেরই এগারো জন সদস্য। অভিযোগ, এলাকার দাপুটে তৃণমূল নেতা প্রভাত অধিকারীর সঙ্গে বর্তমান প্রধান অশোক রায়ের প্রবল দ্বন্দ্বের জেরেই এই ঘটনা। প্রধানের বিরুদ্ধে একনায়ক তন্ত্র চালানোর অভিযোগ তুলেছে তাঁর দলেরই বিরুদ্ধ গোষ্ঠী। জেলা সভাপতির সবুজ সঙ্কেত পেয়েই এই সিদ্ধান্ত। জানান বিক্ষুব্ধরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এর আগেও দুপক্ষের মধ্যে বেশ কয়েকবার সংঘর্ষ হয়। বারবার উত্তপ্ত হয়েছে এলাকা। দ্বন্দ্ব এমন পর্যায়ে পৌছয় যে, বেশ কিছুদিন অচল ছিল পঞ্চায়েত। শেষপর্যন্ত বিডিও এবং পুলিস যৌথভাবে চাপ দিয়ে প্রধানকে অফিসে যোগ দান করান।  কিন্তু দুই গোষ্ঠীর মধ্যে দ্বন্দ্ব মেটাতে পারেনি দলের নেতৃত্ব। এবার প্রভাত অধিকারীর অনুগামী এগারো জন সদস্যই একযোগে অনাস্থা প্রস্তাব আনলেন। প্রধান অবশ্য তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ মানতে নারাজ। দলের একাংশের দিকে সরাসরিই আঙুল তুলেছেন তিনি।  বারবার গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব রুখতে মুখ্যমন্ত্রীর বার্তা সত্ত্বেও, বিধানসভা ভোটের আগে এঘটনায় অস্বস্তিতে তৃণমূল।