ওয়েব ডেস্ক: কংগ্রেসের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন। এরপর থেকে কংগ্রেসকে সাইনবোর্ডে পরিণত করাই  টার্গেট তৃণমূলের। কিন্তু বাধ সাধে  মালদা-মুর্শিদাবাদ। মুর্শিদাবাদে অধীর চৌধুরীর ক্যারিশমা। আর মালদায় কংগ্রেসের শক্তিশালী সংগঠন। মান্নান হোসেন, হুমায়ুন কবীরদের দলে টেনেও নবাবি তালুকে অধীর চৌধুরীকে বেকায়দায় ফেলা যায়নি। পঞ্চায়েত বা পুরসভা ভোটে কংগ্রেসের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি তৃণমূল। অথচ দল ভাঙানোর চালে মুর্শিদাবাদ এখন প্রায় শুভেন্দুর পকেটে। হিমশিম অবস্থা অধীর চৌধুরীর। একুশে জুলাইয়ের মঞ্চে ঘর ভেঙেছে তাঁর। তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন তাঁর শ্যালক অরিত্র মজুমদার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন আজ মুর্শিদাবাদে আস্থা ভোট, ম্যাজিক ফিগার ইতিমধ্যে তৃণমূলের হাতে


কিন্তু কীভাবে কিস্তিমাত শুভেন্দুর? রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর একমাত্র কারণ মুর্শিদাবাদে কংগ্রেসের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। দলীয় কর্মীদের মনোবল তলানিতে। তার ষোলো আনা ফায়দা নিয়েছে তৃণমূল। গত অগাস্টেই জেলা পরিষদ হারাতে বসেছিল কংগ্রেস। সেবার দলীয় স্তরে বৈঠক, বামেদের সাহায্য নিয়ে গড় রক্ষা করেছিলেন অধীর চৌধুরী। কিন্তু গোষ্ঠীদ্বন্দের ঘুন পোকাটা কেটে দিল সেপ্টেম্বরেই। জেলা পরিষদে ম্যাজিক ফিগার পেরোল ঘাসফুল। তবে মীরজাফার নন সভাধিপতি। তাই অনাস্থা এনেই নবাবি তখতে বসতে হচ্ছে সেনাপতি শুভেন্দুর অনুগতকে।


আরও পড়ুন  সিন্ডিকেটের গাড়ি রাখাকে কেন্দ্র করে বচসা