ওয়েব ডেস্ক: চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে মহিলাকে বারবার ধর্ষণ। অভিযুক্ত উপ পঞ্চায়েত প্রধান। এক বছর আগে ধর্ষণের অভিযোগ করেন মহিলা। সুরাহা মেলেনি। উল্টে জোর করে ধর্ষণের অভিযোগ তোলাতে মেরে মহিলার হাত ভেঙে দেওয়া হল। ঘটনা দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিষ্ণুপুরের চকধীর গ্রাম পঞ্চায়েতে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

একশো দিনের কাজের সুপারভাইজার। তৃণমূল কর্মী। দায়িত্ব অনেক। তার ওপর ICDS-এ চাকরির প্রতিশ্রুতি। মহিলার যাতায়াত ছিল চকধীর পঞ্চায়েতের উপপ্রধান সিকন্দর শেখের বাড়িতে। অভিযোগ, বছর দুয়েক আগে একদিন পাল্টে গেল গোটা পরিস্থিতি। 


আরও পড়ুন জাতীয় সঙ্গীত চলার সময় তৃণমূল বিধায়ক ফোনে কথা বলছেন দেখুন!


একবার নয়। বছর খানেক আগে ডায়মন্ডহারবারের হোটেলে নিয়ে গিয়ে মহিলাকে আরও একবার ধর্ষণ। অভিযুক্ত সিকন্দর শেখ। এবার আর চুপ থাকেননি মহিলা। গ্রামের মাতব্বর থেকে বিষ্ণুপুর থানা। সকলকে জানিয়েছেন। তবে মেলেনি সুরাহা। শেষ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হন তিনি।


FIR নেওয়া হয়। ব্যস, ওই পর্যন্তই।


অভিযোগ, মহিলাকে ডেকে পাঠান উপপ্রধান। অভিযোগ তুলতে স্ট্যাম্প পেপারে সই করানোর চেষ্টা হয়। রাজি হননি। তাই মেরে হাত ভেঙে দেওয়া হয়। নর্দমায় ফেলে দেওয়া হয় মহিলাকে।


তবে এই ঘটনা সামনে আসার পর একগুচ্ছ প্রশ্ন সামনে আসছে।


আরও পড়ুন বীরেন্দ্র সেহবাগের পর টেস্টে ৩০০ করলেন করুন নায়ার


এক বছর আগে ধর্ষণের মত গুরুতর মামলা দায়ের হলেও সিকন্দার শেখকে কেন গ্রেফতার করল না বিষ্ণুপুর থানার পুলিস?


এক মহিলাকে মারধরের ঘটনার পরও কীভাবে বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে সিকন্দর শেখ?


তবে কি নিজের রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে পুলিসকে নীরব থাকতে বাধ্য করেছেন উপপ্রধান?


মহিলার বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ তুললেও কেন থানায় যাননি উপপ্রধান?